নিজস্ব প্রতিবেদক : বিনামূল্যে জমির নামজারি করলেন দরিদ্র মোতালেব। চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুন্ড উপজেলার দরিদ্র মোতালেব অভাবের কারণে জমির নামজারি করতে পারছিলেন না। বিষয়টি সীতাকুন্ড উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) এর নজরে আসলে তিনি বিনামূল্যে নামজারির ব্যবস্থা করেন।
আজ মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর-২১ইং) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সীতাকুন্ডের মুরাদপুর মৌজার ৮৩ বছরের বৃদ্ধ আব্দুল মোতালেবকে বিনামূল্যে (সরকারি ফি ছাড়া) নামজারি করে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য যে, বিগত ১ ডিসেম্বর খোলা আকাশের নিচে অফিস চলাকালে বৃদ্ধ আব্দুল মোতালেব সীতাকুন্ড উপজেলার সহকারী কমিশনার মো. আশরাফুল আলমের কাছে এসে জানান তিনি তার শেষ সম্বল টুকু অর্থের অভাবে নামজারি করতে পারছেন না। পরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিজ বেতনের টাকা দিয়ে আব্দুল মোতালেবকে নামজারি করে দেবার জন্য সদর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা শাহ আলমকে নির্দেশ দেন। আজ মঙ্গলবার সকালে ৮৩ বছরের বছরের বৃদ্ধ মোতালেব জমির খতিয়ান হাতে পান।
উল্লেখ্য যে, উম্মে সালমা নিপা নামের শিক্ষিকার নির্যাতনে শ্বশুর আব্দুল মোতালেব গৃহহারা হয়েছিলেন। নির্যাতিত বৃদ্ধ মোতালেবকে ২০২০ সালে শিক্ষিকা গৃহবধূ নির্যাতন করে ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল। তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিল্টন রায় ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) শর্মা রানী সাহা উপস্থিত হয়ে আব্দুল মোতালেবকে নিজের গৃহে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। আজ আবার প্রশাসন বৃদ্ধ মোতালেবের জমির নামজারি বিনামূল্যে করে দিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক : বিনামূল্যে জমির নামজারি করলেন দরিদ্র মোতালেব। চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুন্ড উপজেলার দরিদ্র মোতালেব অভাবের কারণে জমির নামজারি করতে পারছিলেন না। বিষয়টি সীতাকুন্ড উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) এর নজরে আসলে তিনি বিনামূল্যে নামজারির ব্যবস্থা করেন।
আজ মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর-২১ইং) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সীতাকুন্ডের মুরাদপুর মৌজার ৮৩ বছরের বৃদ্ধ আব্দুল মোতালেবকে বিনামূল্যে (সরকারি ফি ছাড়া) নামজারি করে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য যে, বিগত ১ ডিসেম্বর খোলা আকাশের নিচে অফিস চলাকালে বৃদ্ধ আব্দুল মোতালেব সীতাকুন্ড উপজেলার সহকারী কমিশনার মো. আশরাফুল আলমের কাছে এসে জানান তিনি তার শেষ সম্বল টুকু অর্থের অভাবে নামজারি করতে পারছেন না। পরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিজ বেতনের টাকা দিয়ে আব্দুল মোতালেবকে নামজারি করে দেবার জন্য সদর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা শাহ আলমকে নির্দেশ দেন। আজ মঙ্গলবার সকালে ৮৩ বছরের বছরের বৃদ্ধ মোতালেব জমির খতিয়ান হাতে পান।
উল্লেখ্য যে, উম্মে সালমা নিপা নামের শিক্ষিকার নির্যাতনে শ্বশুর আব্দুল মোতালেব গৃহহারা হয়েছিলেন। নির্যাতিত বৃদ্ধ মোতালেবকে ২০২০ সালে শিক্ষিকা গৃহবধূ নির্যাতন করে ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল। তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিল্টন রায় ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) শর্মা রানী সাহা উপস্থিত হয়ে আব্দুল মোতালেবকে নিজের গৃহে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। আজ আবার প্রশাসন বৃদ্ধ মোতালেবের জমির নামজারি বিনামূল্যে করে দিলেন।