দি ক্রাইম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের আজকের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পেছনে রয়েছে মূলত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান। তিনি বেঁচে থাকলে দেশ ইতোমধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হতো। কিন্তু ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার মধ্যদিয়ে জাতিকে পিছিয়ে রাখা হয়েছে এবং উন্নত দেশের স্বপ্নকে ধ্বংস করা হয়েছে। আজ তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ, বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ আজ জাতির জনকের স্বপ্ন ছোঁয়ার দ্বার প্রান্তে। গত ১৬ ডিসেম্বর – মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্যারেড ময়দানে দিনব্যাপী বিজয় দিবস চসিক আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন(চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এ কথাগুলো বলেন।
তিনি বলেন, দেশকে পিছনের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যত ষড়যন্ত্রই হউক না কেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছে যাবে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ জাতিসংঘ কর্তৃক উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
মেয়র মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, দেশজুড়ে চলমান মুজিববর্ষ উদযাপকালেই এসেছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বাঙালির মহান বিজয় দিবস। পাকিস্তান ও তাদের এদেশীয় দোসরদের বিরুদ্ধে এক অন্যরকম আবহে এবার বিজয় দিবস উদযাপন করছে গোটা জাতি। আমাদের মনে রাখা উচিত পৃথিবীতে বাঙালি জাতিই কেবল ঘোষণার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছে। এ কারণেই বিজয় আমাদের গৌরবের ও অহংকারের। এবারের বিজয় দিবস মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় মৌলবাদ, জঙ্গিবাদের আশ্রয়স্থল বিএনপিসহ উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক শক্তিকে আবারও পরাজিত করে রাজাকার জঙ্গিবাদমুক্ত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তোলার দৃপ্ত শপথে বলিয়ান দেশের মানুষ। তিনি ছাত্র-যুবকদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারন ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তোলার মিছিলে ঐক্য বদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহবান জানান।
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম, ড. নিছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু, হাসান মুরাদ বিপ্লব, মো. জাবেদ, শৈবাল দাশ সুমন, গাজী শফিউল আজিম, মো. আতাউল্লাহ চৌধুরী, নুরুল মোস্তফা টিনু, সংরক্ষিত কাউন্সিলর জেসমিন পারভীন জেসী, ফেরদৌসী আকবর, রুমকী সেনগুপ্ত, হুরে আরা বেগম, শাহীন আক্তার রোজী, তছলিমা বেগম, চসিক সচিব খালেদ মাহমুদসহ কর্পোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
এর আগে সকালে মেয়রের নেতৃত্বে সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। সকাল সাড়ে ৭ টায় টাইগারপাসস্থ নগর ভবন চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল প্যারেড মাঠে চসিকের স্কুল-কলেজ ও কিন্ডারগার্টেনসমূহের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মকর্তা-কর্মচারী সমাবেশ, পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, প্যারেড পরিদর্শন, কূচকাওয়াজ ও সালাম গ্রহণ, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের ডিসপ্লে প্রদর্শণ এবং কূচকাওয়াজ, ডিসপ্লে ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ। মেয়র সালাম গ্রহণ ও বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
দি ক্রাইম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের আজকের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পেছনে রয়েছে মূলত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান। তিনি বেঁচে থাকলে দেশ ইতোমধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হতো। কিন্তু ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার মধ্যদিয়ে জাতিকে পিছিয়ে রাখা হয়েছে এবং উন্নত দেশের স্বপ্নকে ধ্বংস করা হয়েছে। আজ তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ, বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ আজ জাতির জনকের স্বপ্ন ছোঁয়ার দ্বার প্রান্তে। গত ১৬ ডিসেম্বর – মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্যারেড ময়দানে দিনব্যাপী বিজয় দিবস চসিক আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন(চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এ কথাগুলো বলেন।
তিনি বলেন, দেশকে পিছনের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যত ষড়যন্ত্রই হউক না কেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছে যাবে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ জাতিসংঘ কর্তৃক উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
মেয়র মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, দেশজুড়ে চলমান মুজিববর্ষ উদযাপকালেই এসেছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বাঙালির মহান বিজয় দিবস। পাকিস্তান ও তাদের এদেশীয় দোসরদের বিরুদ্ধে এক অন্যরকম আবহে এবার বিজয় দিবস উদযাপন করছে গোটা জাতি। আমাদের মনে রাখা উচিত পৃথিবীতে বাঙালি জাতিই কেবল ঘোষণার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছে। এ কারণেই বিজয় আমাদের গৌরবের ও অহংকারের। এবারের বিজয় দিবস মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় মৌলবাদ, জঙ্গিবাদের আশ্রয়স্থল বিএনপিসহ উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক শক্তিকে আবারও পরাজিত করে রাজাকার জঙ্গিবাদমুক্ত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তোলার দৃপ্ত শপথে বলিয়ান দেশের মানুষ। তিনি ছাত্র-যুবকদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারন ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তোলার মিছিলে ঐক্য বদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহবান জানান।
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম, ড. নিছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু, হাসান মুরাদ বিপ্লব, মো. জাবেদ, শৈবাল দাশ সুমন, গাজী শফিউল আজিম, মো. আতাউল্লাহ চৌধুরী, নুরুল মোস্তফা টিনু, সংরক্ষিত কাউন্সিলর জেসমিন পারভীন জেসী, ফেরদৌসী আকবর, রুমকী সেনগুপ্ত, হুরে আরা বেগম, শাহীন আক্তার রোজী, তছলিমা বেগম, চসিক সচিব খালেদ মাহমুদসহ কর্পোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
এর আগে সকালে মেয়রের নেতৃত্বে সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। সকাল সাড়ে ৭ টায় টাইগারপাসস্থ নগর ভবন চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল প্যারেড মাঠে চসিকের স্কুল-কলেজ ও কিন্ডারগার্টেনসমূহের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মকর্তা-কর্মচারী সমাবেশ, পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, প্যারেড পরিদর্শন, কূচকাওয়াজ ও সালাম গ্রহণ, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের ডিসপ্লে প্রদর্শণ এবং কূচকাওয়াজ, ডিসপ্লে ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ। মেয়র সালাম গ্রহণ ও বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।