মাদকনির্ভরশীল ও মানসিক রোগ কে পারিবারিক রোগও বলা হয়। কারণ এই ধরণের সমস্যাগ্রস্থ রোগে আক্রান্ত রোগীদের পরিবারের সদস্যগন চিকিৎসা পুর্ববর্তী সময়ে রোগীদের সমস্যার সমাধানে করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহনে দ্বিধাদ্বন্দে ভোগেন ও রোগীর জন্য সঠিক সহযোগিতার সিদ্ধান্ত না নিতে পারার জন্য, পরিবারের সদস্যরাও অসহায় ও হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন। ফলস্বরুপ রোগীর পরিবারের সদস্যগন তাদের নিজেদের আত্নপরিচর্যার জায়গাটাতে গুরুত্ব দিতে পারেন না ও অনেক ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যগনও বিভিন্ন মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়। এই বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা কেন্দ্রে চিকিৎসারত রোগীদের পরিবারের সদস্যদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে ও চিকিৎসা কার্যক্রমে পরিবারের কার্যকর অংশগ্রহনের জন্য কেন্দ্র থেকে পারিবারিক মনোসামাজিক শিক্ষামূলক কর্মসূচি নিয়মিত আয়োজন করা হয়।

আজ শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) উক্ত কেন্দ্রে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের পরিবারের সদস্যদের অংশগ্রহনে পারিবারিক গ্রুপ কাউন্সেলিং আয়োজন করা হয়। এবারের গ্রুপ কাউন্সেলিং এর আলোচ্য বিষয় ছিলো “সেলফ কেয়ার’’। গ্রুপ কাউন্সেলিং এর শুরুতে “রিল্যাক্সেশন” করা হয়। এরপরে মূল আলোচ্য বিষয়ে আলোচনা করেন সাইকোসোশ্যাল কাউন্সেলর মমতাজ খাতুন। মূল আলোচনায় সেলফ কেয়ারের বিভিন্ন ধাপ নিয়ে আলোচনা করা হয় ও দৈনন্দিন জীবনে কিভাবে একজন ব্যক্তি নিজের সেলফ কেয়ার নিয়ে কাজ করবে এ সকল বিষয়ে অংশগ্রহনকারীদের পরামর্শ প্রদান করা হয়।

পরবর্তীতে মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়া হয়। গ্রুপ কাউন্সেলিং প্রোগ্রামটি পরিচালনা করেন সাইকোসোশ্যাল কাউন্সেলর মমতাজ খাতুন ও সহযোগীতায় ছিলেন কাউন্সেলর তামান্না আক্তার, সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার উম্মে জান্নাত এবং কেস ম্যানেজার রোজিনা খাতুন।

উক্ত কাউন্সেলিং প্রোগ্রামে ১৫ জন রোগীর পরিবার থেকে ২০ জন সদস্য অংশগ্রহন করেন।

উল্লেখ্য, আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা কেন্দ্রে বিজ্ঞানসম্মত ও সমন্বিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় অধীনে একজন রোগীকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। এবং উক্ত কেন্দ্রে রোগীদের চিকিৎসায় অন্যান্য সকল কার্যক্রমের সাথে কাউন্সেলিং এর প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্ব প্রদান করা হয়।

মাদকনির্ভরশীল ও মানসিক রোগ কে পারিবারিক রোগও বলা হয়। কারণ এই ধরণের সমস্যাগ্রস্থ রোগে আক্রান্ত রোগীদের পরিবারের সদস্যগন চিকিৎসা পুর্ববর্তী সময়ে রোগীদের সমস্যার সমাধানে করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহনে দ্বিধাদ্বন্দে ভোগেন ও রোগীর জন্য সঠিক সহযোগিতার সিদ্ধান্ত না নিতে পারার জন্য, পরিবারের সদস্যরাও অসহায় ও হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন। ফলস্বরুপ রোগীর পরিবারের সদস্যগন তাদের নিজেদের আত্নপরিচর্যার জায়গাটাতে গুরুত্ব দিতে পারেন না ও অনেক ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যগনও বিভিন্ন মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়। এই বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা কেন্দ্রে চিকিৎসারত রোগীদের পরিবারের সদস্যদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে ও চিকিৎসা কার্যক্রমে পরিবারের কার্যকর অংশগ্রহনের জন্য কেন্দ্র থেকে পারিবারিক মনোসামাজিক শিক্ষামূলক কর্মসূচি নিয়মিত আয়োজন করা হয়।

আজ শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) উক্ত কেন্দ্রে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের পরিবারের সদস্যদের অংশগ্রহনে পারিবারিক গ্রুপ কাউন্সেলিং আয়োজন করা হয়। এবারের গ্রুপ কাউন্সেলিং এর আলোচ্য বিষয় ছিলো “সেলফ কেয়ার’’। গ্রুপ কাউন্সেলিং এর শুরুতে “রিল্যাক্সেশন” করা হয়। এরপরে মূল আলোচ্য বিষয়ে আলোচনা করেন সাইকোসোশ্যাল কাউন্সেলর মমতাজ খাতুন। মূল আলোচনায় সেলফ কেয়ারের বিভিন্ন ধাপ নিয়ে আলোচনা করা হয় ও দৈনন্দিন জীবনে কিভাবে একজন ব্যক্তি নিজের সেলফ কেয়ার নিয়ে কাজ করবে এ সকল বিষয়ে অংশগ্রহনকারীদের পরামর্শ প্রদান করা হয়।

পরবর্তীতে মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়া হয়। গ্রুপ কাউন্সেলিং প্রোগ্রামটি পরিচালনা করেন সাইকোসোশ্যাল কাউন্সেলর মমতাজ খাতুন ও সহযোগীতায় ছিলেন কাউন্সেলর তামান্না আক্তার, সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার উম্মে জান্নাত এবং কেস ম্যানেজার রোজিনা খাতুন।

উক্ত কাউন্সেলিং প্রোগ্রামে ১৫ জন রোগীর পরিবার থেকে ২০ জন সদস্য অংশগ্রহন করেন।

উল্লেখ্য, আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা কেন্দ্রে বিজ্ঞানসম্মত ও সমন্বিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় অধীনে একজন রোগীকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। এবং উক্ত কেন্দ্রে রোগীদের চিকিৎসায় অন্যান্য সকল কার্যক্রমের সাথে কাউন্সেলিং এর প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্ব প্রদান করা হয়।