গতকাল প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড়স্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহান বিজয় দিবস ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করা হয়েছে । এ উপলক্ষে ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের পক্ষে ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বিভিন্ন অনুষদ ও বিভাগের ডিন ও চেয়ারম্যানদের নিয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এরপর ইউনিভার্সিটির কর্মকর্তা-কর্মচারী, গণিত বিভাগ, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ইংরেজি বিভাগ, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদ, আইন বিভাগ, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, স্থাপত্য বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ, সোস্যালজি এন্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট বিভাগ, পাবলিক হেলথ বিভাগ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের বরিষ্ঠ অধ্যাপক অমল ভূষণ নাগ, চীফ ইঞ্জিনিয়ার ও উপাচার্যের উপদেষ্টা মো. আবু তাহের, রেজিস্ট্রার খুরশিদুর রহমান, প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ, স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট স্থপতি সোহেল এম. শাকুর, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন মঈনুল হক, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইফতেখার মনির, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান ও ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান জনাব কাউছার আলম প্রমুখ।
পরে বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠানে ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই এদেশ ও এদেশের মানুষকে এই পরাধীনতা থেকে, এই শোষণ থেকে মুক্তি দেন। ১৯৭১ সালে তাঁর নেতৃত্বে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ, গণযুদ্ধ। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে এদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারপর দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের মাধ্যমে তারা অর্জন করে স্বাধীনতা, অর্জন করে বিজয়।
তিনি উল্লেখ করেন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ বাঙালি শহিদ হয়, ২ লক্ষ মা-বোন সম্ভ্রম হারায়। বিশ্বের ইতিহাসে স্বাধীনতার জন্য এত আত্মদানের, এত সম্ভ্রমহানীর নজির আর নেই। তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বিকেলে মহান বিজয় দিবস ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষ উপলক্ষে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী পরিচালিত শপথ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি। সন্ধ্যা ৭টায় এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেশিয়াম মাঠে বিজয় মঞ্চে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি সাংস্কৃতিক দল। এছাড়া বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অপরূপ আলোকসজ্জায় সজ্জিতও হয়।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
গতকাল প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড়স্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহান বিজয় দিবস ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করা হয়েছে । এ উপলক্ষে ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের পক্ষে ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বিভিন্ন অনুষদ ও বিভাগের ডিন ও চেয়ারম্যানদের নিয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এরপর ইউনিভার্সিটির কর্মকর্তা-কর্মচারী, গণিত বিভাগ, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ইংরেজি বিভাগ, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদ, আইন বিভাগ, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, স্থাপত্য বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ, সোস্যালজি এন্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট বিভাগ, পাবলিক হেলথ বিভাগ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের বরিষ্ঠ অধ্যাপক অমল ভূষণ নাগ, চীফ ইঞ্জিনিয়ার ও উপাচার্যের উপদেষ্টা মো. আবু তাহের, রেজিস্ট্রার খুরশিদুর রহমান, প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ, স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট স্থপতি সোহেল এম. শাকুর, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন মঈনুল হক, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইফতেখার মনির, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান ও ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান জনাব কাউছার আলম প্রমুখ।
পরে বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠানে ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই এদেশ ও এদেশের মানুষকে এই পরাধীনতা থেকে, এই শোষণ থেকে মুক্তি দেন। ১৯৭১ সালে তাঁর নেতৃত্বে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ, গণযুদ্ধ। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে এদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারপর দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের মাধ্যমে তারা অর্জন করে স্বাধীনতা, অর্জন করে বিজয়।
তিনি উল্লেখ করেন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ বাঙালি শহিদ হয়, ২ লক্ষ মা-বোন সম্ভ্রম হারায়। বিশ্বের ইতিহাসে স্বাধীনতার জন্য এত আত্মদানের, এত সম্ভ্রমহানীর নজির আর নেই। তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বিকেলে মহান বিজয় দিবস ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষ উপলক্ষে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী পরিচালিত শপথ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি। সন্ধ্যা ৭টায় এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেশিয়াম মাঠে বিজয় মঞ্চে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি সাংস্কৃতিক দল। এছাড়া বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অপরূপ আলোকসজ্জায় সজ্জিতও হয়।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি