ক্রাইম প্রতিবেদক: কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানার বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রী চুমকি কারনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলার বিচার শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুনসী আবদুল মজিদের আদালতে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এই মামলার বিচার শুরু হয়। এদিকে আজ দুপুরে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ওসি প্রদীপকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাঁকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
দুদকের আইনজীবী মাহমুদুল হক জানান, গত ১ সেপ্টেম্বর প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। কিন্তু তার স্ত্রী পলাতক। এ বিষয়ে প্রতিবেদন পাওয়ার পর আদালত অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ মামলার বিচার শুরুর আদেশ দেন। ওসি প্রদীপকে নির্দোষ দাবি করে তার আইনজীবী তাকে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়।
বিচারক অভিযোগ গঠনের পর তা পড়ে শুনালে ওসি প্রদীপ নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এর আগে গত ২৬ জুলাই প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক।
জানা গেছে, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজারের টেকনাফের উপজেলার বাহারছড়া তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। এ ঘটনায় মামলা করেন তাঁর বোন। ওই বছরের ৬ আগস্ট থেকে কারাগারে আছেন প্রদীপ। ২৩ আগস্ট প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। পরে চলতি বছরের ২৭ জুন প্রদীপসহ ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। কক্সবাজার আদালতে ওই মামলায় সাফাই সাক্ষ্য চলছে।

ক্রাইম প্রতিবেদক: কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানার বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রী চুমকি কারনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলার বিচার শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুনসী আবদুল মজিদের আদালতে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এই মামলার বিচার শুরু হয়। এদিকে আজ দুপুরে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ওসি প্রদীপকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাঁকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
দুদকের আইনজীবী মাহমুদুল হক জানান, গত ১ সেপ্টেম্বর প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। কিন্তু তার স্ত্রী পলাতক। এ বিষয়ে প্রতিবেদন পাওয়ার পর আদালত অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ মামলার বিচার শুরুর আদেশ দেন। ওসি প্রদীপকে নির্দোষ দাবি করে তার আইনজীবী তাকে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়।
বিচারক অভিযোগ গঠনের পর তা পড়ে শুনালে ওসি প্রদীপ নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এর আগে গত ২৬ জুলাই প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক।
জানা গেছে, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজারের টেকনাফের উপজেলার বাহারছড়া তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। এ ঘটনায় মামলা করেন তাঁর বোন। ওই বছরের ৬ আগস্ট থেকে কারাগারে আছেন প্রদীপ। ২৩ আগস্ট প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। পরে চলতি বছরের ২৭ জুন প্রদীপসহ ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। কক্সবাজার আদালতে ওই মামলায় সাফাই সাক্ষ্য চলছে।