নিজস্ব প্রতিবেদক:  চেক প্রতারণার অভিযোগে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ‘ইভ্যালি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোছাম্মৎ শামীমা নাসরিনসহ ওই প্রতিষ্ঠানের চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন। আজ বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ৫ম আমলী আদালতের বিচারক সাদ্দাম হোসেনের আদালতে মামলাটি করা হয়। মামলাটি করেন রাঙ্গুনিয়ার বাসিন্দা মো.ফারুক।

মামলার আসামিরা হলেন, ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল, তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন, সিনিয়র ম্যানেজার ফিন্যান্স ও ম্যানেজার ফিন্যান্স। তাদের সকলের ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে ঢাকার ধানমন্ডির ১৪ নম্বর সড়কের ৮ নম্বর বাসার ইভ্যালি হাউজ।

বাদী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ সালেহ উদ্দীন বলেন, চেক প্রতারণার অভিযোগে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, চেয়ারম্যান ও দুই ম্যানেজারের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে চারজনের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।

মামলার আবেদনে বলা হয়, ইভ্যালির বিজ্ঞাপন দেখে প্রভাবিত হয়ে বাদী ফারুক ৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার পণ্যের অর্ডার দেন। কিন্তু দীর্ঘসময়ে তার কাছে কোনও পণ্য সরবরাহ করা হয়নি। পরে ইভ্যালির অফিস থেকে চেক প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে চেকগুলো বাবার ব্যাংক থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়। সেকারণে তিনি আদালতের শরণানাপন্ন হয়ে প্রতিকার চেয়েছেন।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু করে মাত্র আড়াই বছরের মাথায় সরবরাহকারী কোম্পানি ও গ্রাহকদের কাছে ৫৪৩ কোটি টাকার দায়ে পড়েছে ইভ্যালি। এসব ঘটনায় ইতোমধ্যে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও সিইও কারাগারে রয়েছেন। এছাড়া হাইকোর্টের নির্দেশে গঠিত পরিচালনা পর্ষদ ইভ্যালির দেখভালের দায়িত্বে আছেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক:  চেক প্রতারণার অভিযোগে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ‘ইভ্যালি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোছাম্মৎ শামীমা নাসরিনসহ ওই প্রতিষ্ঠানের চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন। আজ বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ৫ম আমলী আদালতের বিচারক সাদ্দাম হোসেনের আদালতে মামলাটি করা হয়। মামলাটি করেন রাঙ্গুনিয়ার বাসিন্দা মো.ফারুক।

মামলার আসামিরা হলেন, ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল, তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন, সিনিয়র ম্যানেজার ফিন্যান্স ও ম্যানেজার ফিন্যান্স। তাদের সকলের ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে ঢাকার ধানমন্ডির ১৪ নম্বর সড়কের ৮ নম্বর বাসার ইভ্যালি হাউজ।

বাদী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ সালেহ উদ্দীন বলেন, চেক প্রতারণার অভিযোগে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, চেয়ারম্যান ও দুই ম্যানেজারের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে চারজনের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।

মামলার আবেদনে বলা হয়, ইভ্যালির বিজ্ঞাপন দেখে প্রভাবিত হয়ে বাদী ফারুক ৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার পণ্যের অর্ডার দেন। কিন্তু দীর্ঘসময়ে তার কাছে কোনও পণ্য সরবরাহ করা হয়নি। পরে ইভ্যালির অফিস থেকে চেক প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে চেকগুলো বাবার ব্যাংক থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়। সেকারণে তিনি আদালতের শরণানাপন্ন হয়ে প্রতিকার চেয়েছেন।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু করে মাত্র আড়াই বছরের মাথায় সরবরাহকারী কোম্পানি ও গ্রাহকদের কাছে ৫৪৩ কোটি টাকার দায়ে পড়েছে ইভ্যালি। এসব ঘটনায় ইতোমধ্যে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও সিইও কারাগারে রয়েছেন। এছাড়া হাইকোর্টের নির্দেশে গঠিত পরিচালনা পর্ষদ ইভ্যালির দেখভালের দায়িত্বে আছেন।