নিজস্ব প্রতিবেদক: মহামারি করোনায়ও থেমে ছিল না চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের নামে মাসুদের চাঁদাবাজি।এই মাসুদ স্ব দলবলে আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে চাঁদাবাজিতে। মহামারীর এ ধাক্কায় মানুষের ব্যবসা-বানিজ্য কমলেও কমেনি চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের নামে মাসুদ গং এর চাঁদাবাজি।পাইকারি হারে বৈধ-অবৈধ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ফুটপাত,গার্মেন্টেসের ঝুট ব্যবসা, চোরাকারবারী,চোরাকারবারীদের সাথে নিয়োজিত ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী,গার্মেন্টসের অবৈধ তৈরি পোষাক ও কাপড় ব্যবসায়ী,হুন্ডি ব্যবসায়ী,অবৈধ পলিথিন ব্যবসায়ী ও পলিথিনের দানা ব্যবসায়ী,ভেজাল মরিচ-মোসল্লা গুড়া ব্যবসায়ী,চট্টগ্রামের বৈধ অবৈধ মদের বার,সরকারি অনুমোদন প্রাপ্ত লিকার শপ,অবৈধ বিদেশী মদ বিক্রেতাসহ বিভিন্ন খাত ঘিরে মাসুদ গং চাঁদাবাজি করছে পুলিশের নামে।
মাসুদ গং এর এ চক্রকে সর্বক্ষণ সহযোগীতা করে যাচ্ছে পুলিশের একজন এ.এস.আই। এই চক্রের হাতে রয়েছে গ্রাম থেকে আনা সহজ-সরল মানুষের নামে নিবন্ধিত বেশ কয়েকটি মোবাইল সিম। ঐ সিমের মাধ্যমে তারা পুলিশের বড় কর্তা সেজে বিভিন্ন চোরাকারবারী এবং চোরাকারবারীদের সাথে নিয়োজিত ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী,গার্মেন্টসের অবৈধ তৈরি পোষাক ও কাপড় ব্যবসায়ী,হুন্ডি ব্যবসায়ী,অবৈধ পলিথিন ব্যবসায়ী ও পলিথিনের দানা ব্যবসায়ী,ভেজাল মরিচ-মোসল্লা গুড়া ব্যবসায়ী ও মাদক ব্যবসায়ীদের ফোনে হুমকি দিয়ে টাকা আদায়ের মাধ্যমে তাদের অবৈধ ব্যবসায় প্রশ্রয় ও সহযোগীতা দিয়ে যাচ্ছে।
মাসুদ গং এর সহযোগীতায় সরকারি বিধি-নিষেধ না মেনে ষ্টেশান রোডের তপন বাবুর বাংলা মদের মহাল,পাথরঘাটার অনুপের মদের মহাল, ফরেন লিকার সপ গুলো এবং বারের মালিকগণ অবৈধ পন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে সক্রিয় হয়ে উঠায় বাংলা মদসহ লিকার সপের ফরেন লিকার আবার মহানগরীর যত্রতত্র ছড়িয়ে পড়ছে।এসব মাদক ব্যবসায়ীরা মাসুদের মাধ্যমে নগর গোয়েন্দা পুলিশের কিছু অসাধুকে ম্যানেজ করে নগরীর বিভিন্ন স্পটে  তাদের এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। মহানগরে অবৈধ ব্যবসায়ীদের সাথে ভুক্তভোগী বৈধ ব্যবসায়ীরাও যেন বিষয়টি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন ঝামেলা এড়াতে। তারা চাঁদা দিলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা গোপনে রাখছেন।এসব চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কেউ মুখ খুলেন না।
সূত্র আরো জানায়, মাসুদ গং এর চাঁদাবাজীর মধ্যমণি হিসেবে কাজ করছে একজন এ এস আই। যদিও তিনি সিএমপি’তে কর্মরত নেই কিন্তু তার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এবং তার নিজস্ব লোক মাসুদ ও নিজস্ব সোর্স নিয়োগ করে এ চাঁদাবাজির কার্যক্রম চালিয়ে আসছে বলে সূত্রটি জানায়।
সূত্রটি আরো জানায়, তারা প্রত্যেকে এতই ধূর্ত,চাঁদাবাজির কাজে কখনো তারা নিজস্ব মোবাইল সিম ব্যবহার করে না। চাঁদাবাজির কাজে তারা গ্রাম থেকে আনা সহজ-সরল মানুষের নামে নিবন্ধিত বেশ কয়েকটি মোবাইল সিম ব্যবহার করে থাকে। গ্রামের সহজ-সরল মানুষকে ৫’শ/১ হাজার টাকার বিনিময়ে সিম উত্তোলন পূর্বক সেই সিম দিয়েই চাঁদাবাজির কাজ চালিয়ে আসছে। এভাবে তাদের প্রত্যেকের ৭/৮টি করে মোবাইল সিম রয়েছে। মাসুদের কাছেও রয়েছে ৮/১০টি সিম। সে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নাম্বার ব্যবহার করে থাকে বর্তমানে০১৮১২৭২২১৮৭,০১৮৮৭৯২৬৫৫৪,০১৮৪২২৫৭৭০৮ মোবাইল নাম্বারগুলো বন্ধ রয়েছে তার।এভাবেই নগরীর উত্তর ও দক্ষিণ জোনের বিভিন্ন স্পট থেকে এই মাসুদ গং নগর গোয়েন্দা বিভাগের নাম চাঁদাবাজি করে আসছে।এ চাঁদাবাজদের কারণেই নগরীতে এসব অপরাধীরা আগের মতোই নির্দ্বিধায় তাদের অবৈধ ব্যবসা-বানিজ্য এবং অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। (দ্বিতীয় পর্বে আরো সবিস্তারে আসছে।)
নিজস্ব প্রতিবেদক: মহামারি করোনায়ও থেমে ছিল না চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের নামে মাসুদের চাঁদাবাজি।এই মাসুদ স্ব দলবলে আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে চাঁদাবাজিতে। মহামারীর এ ধাক্কায় মানুষের ব্যবসা-বানিজ্য কমলেও কমেনি চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের নামে মাসুদ গং এর চাঁদাবাজি।পাইকারি হারে বৈধ-অবৈধ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ফুটপাত,গার্মেন্টেসের ঝুট ব্যবসা, চোরাকারবারী,চোরাকারবারীদের সাথে নিয়োজিত ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী,গার্মেন্টসের অবৈধ তৈরি পোষাক ও কাপড় ব্যবসায়ী,হুন্ডি ব্যবসায়ী,অবৈধ পলিথিন ব্যবসায়ী ও পলিথিনের দানা ব্যবসায়ী,ভেজাল মরিচ-মোসল্লা গুড়া ব্যবসায়ী,চট্টগ্রামের বৈধ অবৈধ মদের বার,সরকারি অনুমোদন প্রাপ্ত লিকার শপ,অবৈধ বিদেশী মদ বিক্রেতাসহ বিভিন্ন খাত ঘিরে মাসুদ গং চাঁদাবাজি করছে পুলিশের নামে।
মাসুদ গং এর এ চক্রকে সর্বক্ষণ সহযোগীতা করে যাচ্ছে পুলিশের একজন এ.এস.আই। এই চক্রের হাতে রয়েছে গ্রাম থেকে আনা সহজ-সরল মানুষের নামে নিবন্ধিত বেশ কয়েকটি মোবাইল সিম। ঐ সিমের মাধ্যমে তারা পুলিশের বড় কর্তা সেজে বিভিন্ন চোরাকারবারী এবং চোরাকারবারীদের সাথে নিয়োজিত ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী,গার্মেন্টসের অবৈধ তৈরি পোষাক ও কাপড় ব্যবসায়ী,হুন্ডি ব্যবসায়ী,অবৈধ পলিথিন ব্যবসায়ী ও পলিথিনের দানা ব্যবসায়ী,ভেজাল মরিচ-মোসল্লা গুড়া ব্যবসায়ী ও মাদক ব্যবসায়ীদের ফোনে হুমকি দিয়ে টাকা আদায়ের মাধ্যমে তাদের অবৈধ ব্যবসায় প্রশ্রয় ও সহযোগীতা দিয়ে যাচ্ছে।
মাসুদ গং এর সহযোগীতায় সরকারি বিধি-নিষেধ না মেনে ষ্টেশান রোডের তপন বাবুর বাংলা মদের মহাল,পাথরঘাটার অনুপের মদের মহাল, ফরেন লিকার সপ গুলো এবং বারের মালিকগণ অবৈধ পন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে সক্রিয় হয়ে উঠায় বাংলা মদসহ লিকার সপের ফরেন লিকার আবার মহানগরীর যত্রতত্র ছড়িয়ে পড়ছে।এসব মাদক ব্যবসায়ীরা মাসুদের মাধ্যমে নগর গোয়েন্দা পুলিশের কিছু অসাধুকে ম্যানেজ করে নগরীর বিভিন্ন স্পটে  তাদের এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। মহানগরে অবৈধ ব্যবসায়ীদের সাথে ভুক্তভোগী বৈধ ব্যবসায়ীরাও যেন বিষয়টি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন ঝামেলা এড়াতে। তারা চাঁদা দিলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা গোপনে রাখছেন।এসব চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কেউ মুখ খুলেন না।
সূত্র আরো জানায়, মাসুদ গং এর চাঁদাবাজীর মধ্যমণি হিসেবে কাজ করছে একজন এ এস আই। যদিও তিনি সিএমপি’তে কর্মরত নেই কিন্তু তার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এবং তার নিজস্ব লোক মাসুদ ও নিজস্ব সোর্স নিয়োগ করে এ চাঁদাবাজির কার্যক্রম চালিয়ে আসছে বলে সূত্রটি জানায়।
সূত্রটি আরো জানায়, তারা প্রত্যেকে এতই ধূর্ত,চাঁদাবাজির কাজে কখনো তারা নিজস্ব মোবাইল সিম ব্যবহার করে না। চাঁদাবাজির কাজে তারা গ্রাম থেকে আনা সহজ-সরল মানুষের নামে নিবন্ধিত বেশ কয়েকটি মোবাইল সিম ব্যবহার করে থাকে। গ্রামের সহজ-সরল মানুষকে ৫’শ/১ হাজার টাকার বিনিময়ে সিম উত্তোলন পূর্বক সেই সিম দিয়েই চাঁদাবাজির কাজ চালিয়ে আসছে। এভাবে তাদের প্রত্যেকের ৭/৮টি করে মোবাইল সিম রয়েছে। মাসুদের কাছেও রয়েছে ৮/১০টি সিম। সে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নাম্বার ব্যবহার করে থাকে বর্তমানে০১৮১২৭২২১৮৭,০১৮৮৭৯২৬৫৫৪,০১৮৪২২৫৭৭০৮ মোবাইল নাম্বারগুলো বন্ধ রয়েছে তার।এভাবেই নগরীর উত্তর ও দক্ষিণ জোনের বিভিন্ন স্পট থেকে এই মাসুদ গং নগর গোয়েন্দা বিভাগের নাম চাঁদাবাজি করে আসছে।এ চাঁদাবাজদের কারণেই নগরীতে এসব অপরাধীরা আগের মতোই নির্দ্বিধায় তাদের অবৈধ ব্যবসা-বানিজ্য এবং অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। (দ্বিতীয় পর্বে আরো সবিস্তারে আসছে।)