নিজস্ব প্রতিবেদক:  তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এমপি ও ইউটিউবার মহিউদ্দিন হেলাল নাহিদ প্রকাশ নাহিদ রেইন্সের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের আদালতে মামলাটির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে শুনানি হবে আগামী ১৫ ডিসেম্বর। প্রধান আসামির ঠিকানা চট্টগ্রামের বাইরে হওয়ায় আবেদনটি কতটুকু গ্রহণযোগ্য তার মতামত চাওয়া হয়েছে জেলা ও মহানগর পিপির কাছে। তাদের মতামতের ওপর ভিত্তি করে আগামী ১৫ ডিসেম্বর মামলার গ্রহণযোগ্যতার ওপর শনানির দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
আজ রোববার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে এ আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেলা জজ এস. কে. এম. তোফায়েল হাসান মামলাটি আদেশের জন্য রেখে বিকেলে এই নির্দেশনা দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার মীর হেলাল।
এরআগে দুপুরে মামলাটি করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম চট্টগ্রাম ইউনিটের সভাপতি ও চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড.এএসএম বদরুল আনোয়ার । এই সময় বিপুলসংখ্যক আইনজীবী শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫/২৯/৩১/৩৫ ধারায় দায়ের করা অভিযোগে বলা হয়েছে,উপমহাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ও সাবেক তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি এবং তাঁদের জোষ্ঠ পুত্র বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ডা জোবাইদা রহমান এর একমাত্র কন্যা ব্যারিষ্টার জাইমা রহমান ও জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিগত ০১/১২/২০২১ ইং তারিখে আসামিদ্বয় ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে সামাজিক ও ব্যক্তিগত ভাবে অপমান অপদস্ত ও হেয় প্রতিপন্ন করার অভিপ্রায়ে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ ও অশ্লীলভাবে এবং নারীবিদ্বেষী ভিডিওটি প্রকাশ ও প্রচার করেছেন। যাহা সার্বিকভাবে জিয়া পরিবারের সদস্যদের সাথে সমগ্র নারী সমাজের জন্য মানহানিকর এবং অপমানজনক। শিষ্টাচার বহির্ভূত এই ভিডিওটি দেশে রাজনৈতিক সম্প্রদায়ে মধ্যে শত্রুতা ঘৃণা বিদ্বেষ অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে। দেশের আপামর সর্বস্তরের জনসাধারণের মধ্যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। যাহার ফলে দেশে ব্যাপক আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক:  তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এমপি ও ইউটিউবার মহিউদ্দিন হেলাল নাহিদ প্রকাশ নাহিদ রেইন্সের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের আদালতে মামলাটির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে শুনানি হবে আগামী ১৫ ডিসেম্বর। প্রধান আসামির ঠিকানা চট্টগ্রামের বাইরে হওয়ায় আবেদনটি কতটুকু গ্রহণযোগ্য তার মতামত চাওয়া হয়েছে জেলা ও মহানগর পিপির কাছে। তাদের মতামতের ওপর ভিত্তি করে আগামী ১৫ ডিসেম্বর মামলার গ্রহণযোগ্যতার ওপর শনানির দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
আজ রোববার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে এ আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেলা জজ এস. কে. এম. তোফায়েল হাসান মামলাটি আদেশের জন্য রেখে বিকেলে এই নির্দেশনা দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার মীর হেলাল।
এরআগে দুপুরে মামলাটি করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম চট্টগ্রাম ইউনিটের সভাপতি ও চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড.এএসএম বদরুল আনোয়ার । এই সময় বিপুলসংখ্যক আইনজীবী শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫/২৯/৩১/৩৫ ধারায় দায়ের করা অভিযোগে বলা হয়েছে,উপমহাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ও সাবেক তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি এবং তাঁদের জোষ্ঠ পুত্র বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ডা জোবাইদা রহমান এর একমাত্র কন্যা ব্যারিষ্টার জাইমা রহমান ও জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিগত ০১/১২/২০২১ ইং তারিখে আসামিদ্বয় ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে সামাজিক ও ব্যক্তিগত ভাবে অপমান অপদস্ত ও হেয় প্রতিপন্ন করার অভিপ্রায়ে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ ও অশ্লীলভাবে এবং নারীবিদ্বেষী ভিডিওটি প্রকাশ ও প্রচার করেছেন। যাহা সার্বিকভাবে জিয়া পরিবারের সদস্যদের সাথে সমগ্র নারী সমাজের জন্য মানহানিকর এবং অপমানজনক। শিষ্টাচার বহির্ভূত এই ভিডিওটি দেশে রাজনৈতিক সম্প্রদায়ে মধ্যে শত্রুতা ঘৃণা বিদ্বেষ অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে। দেশের আপামর সর্বস্তরের জনসাধারণের মধ্যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। যাহার ফলে দেশে ব্যাপক আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।