নিজস্ব প্রতিবেদক: “মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও একজন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মামলাদায়ের করেছে রাজাকার পুত্র। একজন রাজাকারকে রাজাকার বলায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। যা আমাদের সবার জন্য লজ্জার। মুন্সি মিয়া যে রাজাকার তা বিভিন্ন সুত্রে প্রমাণিত। এরপরও তার পুত্র আমিন শরীফ মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে যে দুঃসাহস দেখিয়েছেন, তার জন্য এ মামলার তদন্তবার যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তর করা হোক। একইসাথে এই মামলার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা গবেষক ও মুক্তিযোদ্ধাকে যাতে কোন রকমের হয়রানি করা হয় সে দাবি জানাচ্ছি।” আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে চট্টগ্রাম সর্বস্তরের নাগরিক সমাজের ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ গবেষক জামাল উদ্দিন ও আনোয়ারার বীর মুক্তিযোদ্ধা এসএম ইউসুফের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, একজন রাজাকার পুত্রের কিভাবে সাহস হয়, মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের। কারা তাদের সহযোগিতা করছে? যিনি ৭১ সালে
রাজাকারি করেছেন, তার বংশধররা এখন রাজাকারি করবে। সুযোগের জন্য দল পরিবর্তন করলেও তার রাজাকারি পরিবর্তন করবে না। তাদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
বক্তরা আরো বলেন, রাজাকার পুত্র আমিন শরীফ নাকি আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। এদেশে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকের কি এতই অভাব পড়েছে,যে একজন রাজাকার পুত্রকে একটি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব দিতে হবে? বিজয়ের মাসে এসে একজন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও একজন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হওয়ার প্রতিবাদে আমাদের প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়াতে হচ্ছে। এটা আমাদের সবার জন্য লজ্জার।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনসুর চৌধুরীর সভাপতিত্বে মানববন্ধনের প্রধান অতিথি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ডা. মাহফুজুর রহমান।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- পরিবেশ গবেষক প্রফেসর ড. ইদ্রিস আলী, চট্টগ্রাম শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবু, বাংলাদেশ প্রতিদিনের ব্যুরো প্রধান রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা এসএম ইউসুফ, সজল দাশ, এম আলী হোসেন, সরোজ আহমেদ, রাজা মিয়া, আ ফ ম মোদাচ্ছের আলী, সজল চৌধুরী, মো. শামসুল হক, এডভোকেট শফিক উদ্দিন কবির, ভানু রঞ্জন চক্রবর্তী, মিটুল দাশ গুপ্ত প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক: “মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও একজন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মামলাদায়ের করেছে রাজাকার পুত্র। একজন রাজাকারকে রাজাকার বলায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। যা আমাদের সবার জন্য লজ্জার। মুন্সি মিয়া যে রাজাকার তা বিভিন্ন সুত্রে প্রমাণিত। এরপরও তার পুত্র আমিন শরীফ মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে যে দুঃসাহস দেখিয়েছেন, তার জন্য এ মামলার তদন্তবার যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তর করা হোক। একইসাথে এই মামলার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা গবেষক ও মুক্তিযোদ্ধাকে যাতে কোন রকমের হয়রানি করা হয় সে দাবি জানাচ্ছি।” আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে চট্টগ্রাম সর্বস্তরের নাগরিক সমাজের ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ গবেষক জামাল উদ্দিন ও আনোয়ারার বীর মুক্তিযোদ্ধা এসএম ইউসুফের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, একজন রাজাকার পুত্রের কিভাবে সাহস হয়, মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের। কারা তাদের সহযোগিতা করছে? যিনি ৭১ সালে
রাজাকারি করেছেন, তার বংশধররা এখন রাজাকারি করবে। সুযোগের জন্য দল পরিবর্তন করলেও তার রাজাকারি পরিবর্তন করবে না। তাদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
বক্তরা আরো বলেন, রাজাকার পুত্র আমিন শরীফ নাকি আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। এদেশে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকের কি এতই অভাব পড়েছে,যে একজন রাজাকার পুত্রকে একটি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব দিতে হবে? বিজয়ের মাসে এসে একজন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও একজন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হওয়ার প্রতিবাদে আমাদের প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়াতে হচ্ছে। এটা আমাদের সবার জন্য লজ্জার।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনসুর চৌধুরীর সভাপতিত্বে মানববন্ধনের প্রধান অতিথি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ডা. মাহফুজুর রহমান।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- পরিবেশ গবেষক প্রফেসর ড. ইদ্রিস আলী, চট্টগ্রাম শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবু, বাংলাদেশ প্রতিদিনের ব্যুরো প্রধান রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা এসএম ইউসুফ, সজল দাশ, এম আলী হোসেন, সরোজ আহমেদ, রাজা মিয়া, আ ফ ম মোদাচ্ছের আলী, সজল চৌধুরী, মো. শামসুল হক, এডভোকেট শফিক উদ্দিন কবির, ভানু রঞ্জন চক্রবর্তী, মিটুল দাশ গুপ্ত প্রমুখ।