নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজনীতি করে য়ারা’, তাদের চরম প্রাপ্তি হলো ‘ক্ষমতায় যাওয়া’। এবং ‘যাওয়া’র পর ক্ষমতায় ‘থাকা’। ক্ষমতা যাওয়া-থাকাই হলো রাজনীতির মূল কথা। অবশ্য তর্কের খাতিরে ধরে নিতে পারি যে শুধু ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি না, ক্ষমতায় গিয়ে জনগণের কল্যাণের জন্য দেশ-জাতির ভালোর চেষ্টা করাও রাজনীতি। অতীতে আদর্শবাদী সময়ে এমন ধারণাই প্রচলিত ছিল যে জনগণের কল্যাণের জন্যই ক্ষমতায় যাওয়া। অবশ্য ওসব পুরোনো দিনের কথা। এখন দিনকাল পাল্টেছে গেছে। নিজের আখের গোছাতে অনেক নেতাদের দেখা গেছে একেক সময় একেক রুপ ধারণ করতে। ঢাকা উত্তর মহানগর আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক অঙ্গনে ওয়ার্ড ইউনিটে এস এম মান্নান কচির নেতৃত্বে প্রতিটি সম্মেলনে গনজাগরণের দৃশ্য চোখে পড়ার মত।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমান সমসাময়ীক রাজনৈতিক ইস্যূর মধ্যে হেফাজত, জামাত বিএনপির নৈরাজ্য প্রতিহত করতে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মাঠে সক্রিয় নেতা কর্মীদের অবস্থান। অন্যদিকে করোনা মহামারী পরিস্থিতি বিবেচনায় মানুষের সেবায় পাশে থাকা। তুরাগের ৫২নং ওয়ার্ডে সেই ক্ষেত্রে কিছু সক্রিয় আওয়ামী লীগের নেতারা মাঠে থাকলেও চোখে পড়েনি কোন সামাজিক ও রাজনৈতিক নিস্ক্রিয় দের।
৫২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলে জানা যায়, সামাজিক ও রাজনৈতিক কোন কর্মকান্ডেই জড়িত নাই শুধু পদপদবী চায় এমন নেতার মধ্যে রতন সরকার একজন। করোনা মহামারী পরিস্থিতিতে সবাই যখন সাধারণ মানুষের পাশে তখন এদের দেখা যায়নি। তবে কমিটির বিষয়ে ঢাকা উত্তর মহানগর আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বিভিন্ন সম্মেলনে স্পষ্ট বক্তব্য দিয়েছেন। পরিচ্ছন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে যারা জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় সাধারন মানুষের পাশে আছে এবং সময়ের সাহসী সৈনিক হিসাবে রাজনৈতিক অঙ্গনে সক্রিয় তাদের মূল্যায়ন হবে।