নিজস্ব প্রতিবেদক: নগরের পাঁচলাইশ থানা এলাকার নালায় তলিয়ে নিখোঁজ হওয়া ১০ বছরের শিশু মো. কামালের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) বেলা ১২টার দিকে মুরাদপুর এলাকার মির্জা খাল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের মোবিলাইজিং অফিসার কফিল উদ্দীন।
এর আগে গত সোমবার বিকাল ৪টায় রাকিব ও কামাল নামের দুই শিশু ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় চশমা খালে পড়ে যায়। রাকিব উঠে আসতে পারলেও কামাল উঠতে পারেনি। পরে নিখোঁজ শিশুর বাবাকে জানানো হয়। তার বাবা মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিতে পারেনি। পরদিন গত মঙ্গলবার ফায়ার সার্ভিস খবর পেয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত খুঁজেও কাউকে পাওয়া যায়নি। এরপর গত বুধবার সারাদিন রাত খুঁজেও তাকে পাওয়া যায়নি। দকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে মির্জা খালে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, গত ৩০ জুন নগরের ২ নম্বর গেটে মেয়র গলিতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশা নালায় পড়ে যায়। এ ঘটনায় মারা যান অটোরিকশায় থাকা খদিজা বেগম ও চালক সুলতান। এরপর গত ৫ আগস্ট মুরাদপুর মোড়ে সালেহ আহমদ নামে এক ব্যক্তি নালায় তলিয়ে যান। এখনো তার খোঁজ মেলেনি। সর্বশেষ গত ২৭ সেপ্টেম্বর আগ্রাবাদ এলাকার একটি নালায় তলিয়ে মারা যান বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সেহেরীন মাহবুব সাদিয়া।

নিজস্ব প্রতিবেদক: নগরের পাঁচলাইশ থানা এলাকার নালায় তলিয়ে নিখোঁজ হওয়া ১০ বছরের শিশু মো. কামালের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) বেলা ১২টার দিকে মুরাদপুর এলাকার মির্জা খাল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের মোবিলাইজিং অফিসার কফিল উদ্দীন।
এর আগে গত সোমবার বিকাল ৪টায় রাকিব ও কামাল নামের দুই শিশু ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় চশমা খালে পড়ে যায়। রাকিব উঠে আসতে পারলেও কামাল উঠতে পারেনি। পরে নিখোঁজ শিশুর বাবাকে জানানো হয়। তার বাবা মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিতে পারেনি। পরদিন গত মঙ্গলবার ফায়ার সার্ভিস খবর পেয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত খুঁজেও কাউকে পাওয়া যায়নি। এরপর গত বুধবার সারাদিন রাত খুঁজেও তাকে পাওয়া যায়নি। দকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে মির্জা খালে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, গত ৩০ জুন নগরের ২ নম্বর গেটে মেয়র গলিতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশা নালায় পড়ে যায়। এ ঘটনায় মারা যান অটোরিকশায় থাকা খদিজা বেগম ও চালক সুলতান। এরপর গত ৫ আগস্ট মুরাদপুর মোড়ে সালেহ আহমদ নামে এক ব্যক্তি নালায় তলিয়ে যান। এখনো তার খোঁজ মেলেনি। সর্বশেষ গত ২৭ সেপ্টেম্বর আগ্রাবাদ এলাকার একটি নালায় তলিয়ে মারা যান বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সেহেরীন মাহবুব সাদিয়া।