নিজস্ব প্রতিবেদক : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী রাহিদুর ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেইসঙ্গে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) দুপুরে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। রাহিদুল ইসলাম দৌলতপুর উপজেলার তারাগুনিয়া গ্রামের মন্ডলপাড়ার ইন্তাজ আলীর ছেলে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

আদালত সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জেরে ২০১০ সালের ৬ জুলাই রাত দেড়টার দিকে বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রী রঙ্গিলা খাতুনকে হত্যা করে রাশিদুল ইসলাম। পরে আশপাশের লোকজন টের পায়। দৌলতপুর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। ৭ জুলাই নিহতের চাচা দিদার হোসেন বাদী হয়ে দৌলতপুর থানার একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তাদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে ছিল।

মামলার তদন্ত শেষে ২০১১ সালের ৩ নভেম্বর আসামির বিরুদ্ধে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। এরপর আদালত এ মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে ৯ ডিসেম্বর রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত এ রায় দেন।

আদালতের পিপি অনুপ কুমার নন্দী বলেন, স্ত্রীকে হত্যা মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় স্বামী রাহিদুল ইসলামকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। তবে আসামি পলাতক রয়েছেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী রাহিদুর ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেইসঙ্গে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) দুপুরে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। রাহিদুল ইসলাম দৌলতপুর উপজেলার তারাগুনিয়া গ্রামের মন্ডলপাড়ার ইন্তাজ আলীর ছেলে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

আদালত সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জেরে ২০১০ সালের ৬ জুলাই রাত দেড়টার দিকে বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রী রঙ্গিলা খাতুনকে হত্যা করে রাশিদুল ইসলাম। পরে আশপাশের লোকজন টের পায়। দৌলতপুর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। ৭ জুলাই নিহতের চাচা দিদার হোসেন বাদী হয়ে দৌলতপুর থানার একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তাদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে ছিল।

মামলার তদন্ত শেষে ২০১১ সালের ৩ নভেম্বর আসামির বিরুদ্ধে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। এরপর আদালত এ মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে ৯ ডিসেম্বর রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত এ রায় দেন।

আদালতের পিপি অনুপ কুমার নন্দী বলেন, স্ত্রীকে হত্যা মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় স্বামী রাহিদুল ইসলামকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। তবে আসামি পলাতক রয়েছেন।