নিজস্ব প্রতিবেদক : মালয়েশিয়ার সাথে এফটিএ স্বাক্ষরের জন্য ব্যবসায়ীদের আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। মালয়েশিয়ার সাথে এফটিএ স্বাক্ষরের বিষয়ে আলোচনা অনেক দূর এগিয়ে আছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে এলডিসি গ্রাজুয়েশন করেছে। বাণিজ্যমন্ত্রী আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) ঢাকায় গুলশান ক্লাবে বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি(বিএমসিসিআই)’এর ২০ বছরপূর্তি উপলক্ষে “অপরচ্যুনিটিজ এন্ড চ্যালেঞ্জেস অফ এফটিএ ফর বাংলাদেশ” শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এখন উন্নত বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতা করে ব্যবসা-বাণিজ্যে এগিয়ে যেতে হবে। এ গ্রাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য আমাদের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। আমাদের হাতে বেশি সময় নেই। আমরা এ জন্য অগ্রাধিকার তালিকা করে কাজ শুরু করে দিয়েছি। এরই মধ্যে ভূটানের সাথে আমরা এফটিএ স্বাক্ষর করেছি। মালয়েশিয়া, ইন্দানেশিয়া, অষ্ট্রেলিয়াসহ বেশ কিছু দেশের সাথে এফটিএ বা পিটিএ স্বাক্ষরের জন্য আমরা অনেক কাজ করেছি, তা চলমান আছে।

বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, এফটিএ বা পিটিএ স্বাক্ষরের ফলে আমাদের অর্থনীতির উপর চাপ পড়বে, তবে দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করলে এ কাজ আমাদের করতে হবে। বিভিন্ন দেশের সাথে বাণিজ্য সুবিধা আদায় করতে এর বিকল্প নেই। এজন্য আমাদের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বিষয়টিকে অগ্রাধিকার এবং গুরুত্ব দিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, এফটিএর সাথে শুধু অর্থনৈতিক বা বাণিজ্যিক সম্পর্ক নয়, অনেক টেকনিক্যাল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে। দেশের স্বার্থ রক্ষা করেই আমাদের এ বিষয়ে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে দেশের ব্যবসায়ীদেরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।

বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি(বিএমসিসিআই) এর প্রেসিডেন্ট রকিব মোহাম্মদ ফখরুল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিষয়ের উপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. মাহমুদা খাতুন।

প্যানেলিষ্ট হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত ফারুক সোবহান।

অনুষ্ঠানে বিএমসিসিআই এর ২০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অর্গানাইজিং কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ আলমাস কবীর এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম।

নিজস্ব প্রতিবেদক : মালয়েশিয়ার সাথে এফটিএ স্বাক্ষরের জন্য ব্যবসায়ীদের আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। মালয়েশিয়ার সাথে এফটিএ স্বাক্ষরের বিষয়ে আলোচনা অনেক দূর এগিয়ে আছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে এলডিসি গ্রাজুয়েশন করেছে। বাণিজ্যমন্ত্রী আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) ঢাকায় গুলশান ক্লাবে বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি(বিএমসিসিআই)’এর ২০ বছরপূর্তি উপলক্ষে “অপরচ্যুনিটিজ এন্ড চ্যালেঞ্জেস অফ এফটিএ ফর বাংলাদেশ” শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এখন উন্নত বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতা করে ব্যবসা-বাণিজ্যে এগিয়ে যেতে হবে। এ গ্রাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য আমাদের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। আমাদের হাতে বেশি সময় নেই। আমরা এ জন্য অগ্রাধিকার তালিকা করে কাজ শুরু করে দিয়েছি। এরই মধ্যে ভূটানের সাথে আমরা এফটিএ স্বাক্ষর করেছি। মালয়েশিয়া, ইন্দানেশিয়া, অষ্ট্রেলিয়াসহ বেশ কিছু দেশের সাথে এফটিএ বা পিটিএ স্বাক্ষরের জন্য আমরা অনেক কাজ করেছি, তা চলমান আছে।

বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, এফটিএ বা পিটিএ স্বাক্ষরের ফলে আমাদের অর্থনীতির উপর চাপ পড়বে, তবে দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করলে এ কাজ আমাদের করতে হবে। বিভিন্ন দেশের সাথে বাণিজ্য সুবিধা আদায় করতে এর বিকল্প নেই। এজন্য আমাদের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বিষয়টিকে অগ্রাধিকার এবং গুরুত্ব দিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, এফটিএর সাথে শুধু অর্থনৈতিক বা বাণিজ্যিক সম্পর্ক নয়, অনেক টেকনিক্যাল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে। দেশের স্বার্থ রক্ষা করেই আমাদের এ বিষয়ে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে দেশের ব্যবসায়ীদেরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।

বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি(বিএমসিসিআই) এর প্রেসিডেন্ট রকিব মোহাম্মদ ফখরুল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিষয়ের উপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. মাহমুদা খাতুন।

প্যানেলিষ্ট হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত ফারুক সোবহান।

অনুষ্ঠানে বিএমসিসিআই এর ২০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অর্গানাইজিং কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ আলমাস কবীর এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম।