ক্রাইম প্রতিবেদক: করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর শ্বেতকণিকা ২৬ হাজার ১১০ দশমিক ৬ শতাংশের বেশি হলেই মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায় বলে মনে করেছেন গবেষকরা। আইসিইউতে চিকিৎসাধীন করোনা আক্রান্ত রোগীদের রক্তের বিভিন্ন উপাদানের মাত্রা বিশ্লেষণ করে মৃত্যুঝুঁকির সম্ভাব্যতা যাচাই নিয়ে তিন প্রতিষ্ঠানের যৌথ গবেষণায় এ তথ্য উঠে আসে।আজ বুধবার (০৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সম্মেলন কক্ষে এ গবেষণার বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
এসময় বক্তারা বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে চট্টগ্রামে আইসিইউতে থাকার ১৫৬ জন রোগীর মধ্যে ৬৬ শতাংশ রোগী মৃত্যুবরণ করেছেন। এর মধ্যে ৭৩ শতাংশ রোগীর বয়স পঞ্চাশোর্ধ। এছাড়া আইসিইউতে মৃত্যুবরণ করা ৮৯ দশমিক ১ শতাংশ রোগী বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতায় ভুগছিলেন।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী ৭৫ দশমিক ৫ শতাংশ রোগীর রক্তে শ্বেতকণিকার মাত্রা ২৬ হাজার ১১০ দশমিক ৬ ঘন মিলিমিটারের বেশি হলে মত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়া মৃত্যুবরণ করা রোগীদের মধ্যে ৫১ দশমিক ৪ শতাংশ রোগীর রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম। যার গড় পরিমাণ ১০ দশমিক ৬ গ্রাম। আবার ৭২ শতাংশ রোগীর রক্তে অক্সিজেনের চাপ কম থাকায় মত্যুবরণ করেছেন বলে দাবি গবেষকদের।
গবেষকরা বলছেন, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রোগীদের যদি রক্তের বিভিন্ন উপাদানের বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা যায়- তাহলে মৃত্যুঝুঁকি কমে আসবে।
চলতি বছরের মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পরিচালিত এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের গবেষকরা। সিভাসু উপাচার্য ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. ইসমাইল খান এ গবেষণায় নেতৃত্ব দেন।
ক্রাইম প্রতিবেদক: করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর শ্বেতকণিকা ২৬ হাজার ১১০ দশমিক ৬ শতাংশের বেশি হলেই মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায় বলে মনে করেছেন গবেষকরা। আইসিইউতে চিকিৎসাধীন করোনা আক্রান্ত রোগীদের রক্তের বিভিন্ন উপাদানের মাত্রা বিশ্লেষণ করে মৃত্যুঝুঁকির সম্ভাব্যতা যাচাই নিয়ে তিন প্রতিষ্ঠানের যৌথ গবেষণায় এ তথ্য উঠে আসে।আজ বুধবার (০৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সম্মেলন কক্ষে এ গবেষণার বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
এসময় বক্তারা বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে চট্টগ্রামে আইসিইউতে থাকার ১৫৬ জন রোগীর মধ্যে ৬৬ শতাংশ রোগী মৃত্যুবরণ করেছেন। এর মধ্যে ৭৩ শতাংশ রোগীর বয়স পঞ্চাশোর্ধ। এছাড়া আইসিইউতে মৃত্যুবরণ করা ৮৯ দশমিক ১ শতাংশ রোগী বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতায় ভুগছিলেন।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী ৭৫ দশমিক ৫ শতাংশ রোগীর রক্তে শ্বেতকণিকার মাত্রা ২৬ হাজার ১১০ দশমিক ৬ ঘন মিলিমিটারের বেশি হলে মত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়া মৃত্যুবরণ করা রোগীদের মধ্যে ৫১ দশমিক ৪ শতাংশ রোগীর রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম। যার গড় পরিমাণ ১০ দশমিক ৬ গ্রাম। আবার ৭২ শতাংশ রোগীর রক্তে অক্সিজেনের চাপ কম থাকায় মত্যুবরণ করেছেন বলে দাবি গবেষকদের।
গবেষকরা বলছেন, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রোগীদের যদি রক্তের বিভিন্ন উপাদানের বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা যায়- তাহলে মৃত্যুঝুঁকি কমে আসবে।
চলতি বছরের মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পরিচালিত এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের গবেষকরা। সিভাসু উপাচার্য ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. ইসমাইল খান এ গবেষণায় নেতৃত্ব দেন।