ক্রাইম প্রতিবেদক: করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ভয়াবহ ওমিক্রন শনাক্তের জন্য কিট সংগ্রহ করেছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)। এ কিটের মাধ্যমে ৩-৫ ঘণ্টার মধ্যে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত কিনা, তা বুঝা যাবে। এদিকে করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন শনাক্তের প্রাথমিক ব্যবস্থা হিসেবে বিদেশ থেকে বিশেষ কিছু রিঅ্যাজেন্ট (কিট) এনেছে বলে জানিয়েছে সিভাসু কর্তৃপক্ষ।
সিভাসুর উপাচার্য গৌতম বুদ্ধ দাশ জানান, গত রোববার (৫ডিসেম্বর) বিদেশ থেকে ১০০টির মতো কিট এরই মধ্যে আনা হয়েছে। খরচ পড়েছে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বিদেশ ফেরত কারও করোনা উপসর্গ থাকলে তাঁদের এই কিটের মাধ্যমে ওমিক্রন ধরনটি আছে কি-না, তা বোঝা যাবে। তবে শতভাগ ওমিক্রন আক্রান্ত কি-না, তা বুঝা যাবে জিনোম সিকোয়েন্স করে।‘দু-একদিনের মধ্যে কিটগুলো সিভাসুতে এসে পৌঁছাবে। এই কিটের দামও অনেক বেশি পড়ছে। এখন পর্যন্ত ওমিক্রণ আক্রান্ত কেউ মারা যায়নি। তবে সংক্রমণের হার বেশি বলে জানান গৌতম বুদ্ধ দাশ।
এদিকে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের ঢেউ সামলাতে চট্টগ্রামে জোর প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন। চিকিৎসক-নার্সদের তৈরি রাখার পাশাপাশি চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরে জোরদার করা হয়েছে স্ক্রিনিং।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, বিদেশ ফেরতদের কোয়ারান্টাইনে রাখা হচ্ছে। কারও উপসর্গ থাকলে যাতে নমুনা সংগ্রহ করে এখানে পাঠিয়ে দেয়। আমরা ৩-৫ ঘণ্টার মধ্যে ফলাফল জানিয়ে দিতে পারবো।
ক্রাইম প্রতিবেদক: করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ভয়াবহ ওমিক্রন শনাক্তের জন্য কিট সংগ্রহ করেছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)। এ কিটের মাধ্যমে ৩-৫ ঘণ্টার মধ্যে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত কিনা, তা বুঝা যাবে। এদিকে করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন শনাক্তের প্রাথমিক ব্যবস্থা হিসেবে বিদেশ থেকে বিশেষ কিছু রিঅ্যাজেন্ট (কিট) এনেছে বলে জানিয়েছে সিভাসু কর্তৃপক্ষ।
সিভাসুর উপাচার্য গৌতম বুদ্ধ দাশ জানান, গত রোববার (৫ডিসেম্বর) বিদেশ থেকে ১০০টির মতো কিট এরই মধ্যে আনা হয়েছে। খরচ পড়েছে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বিদেশ ফেরত কারও করোনা উপসর্গ থাকলে তাঁদের এই কিটের মাধ্যমে ওমিক্রন ধরনটি আছে কি-না, তা বোঝা যাবে। তবে শতভাগ ওমিক্রন আক্রান্ত কি-না, তা বুঝা যাবে জিনোম সিকোয়েন্স করে।‘দু-একদিনের মধ্যে কিটগুলো সিভাসুতে এসে পৌঁছাবে। এই কিটের দামও অনেক বেশি পড়ছে। এখন পর্যন্ত ওমিক্রণ আক্রান্ত কেউ মারা যায়নি। তবে সংক্রমণের হার বেশি বলে জানান গৌতম বুদ্ধ দাশ।
এদিকে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের ঢেউ সামলাতে চট্টগ্রামে জোর প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন। চিকিৎসক-নার্সদের তৈরি রাখার পাশাপাশি চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরে জোরদার করা হয়েছে স্ক্রিনিং।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, বিদেশ ফেরতদের কোয়ারান্টাইনে রাখা হচ্ছে। কারও উপসর্গ থাকলে যাতে নমুনা সংগ্রহ করে এখানে পাঠিয়ে দেয়। আমরা ৩-৫ ঘণ্টার মধ্যে ফলাফল জানিয়ে দিতে পারবো।