আদালত প্রতিবেদক: কোতোয়ালী থানার মাদকের মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলেন- কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার পিটিআই স্কুল এলাকার মোস্তফা কামালের স্ত্রী সুমি আক্তার (২৭), রামু থানার কাইম্যার ঘোনা এলাকার নূর ইসলাম বাড়ির মৃত লিয়াকত আলীর স্ত্রী কোহিনুর আক্তার (৪৪) ও ভোলা জেলার লালমোহন থানার ভেদুরিয়া এলাকার সামছুল হকের ছেলে মো. নিরব (৩০)। আজ সোমবার (০৬ ডিসেম্বর) দুপুরে চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ রায় দেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, মাদকের মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১ বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। মামলায় আদালতে ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। রায় ঘোষণার সময় তিন আসামি পলাতক ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, স্টেশন রোড বিআরটিসি এলাকা থেকে ৪৭০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল সিরাপ ও চট্টমেট্টো থ-১১-৯৫৪৩ অটোরিকশার চালকসহ তিনজনকে ২০১৪ সালের ১৫ আগস্ট আটক করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম মেট্টা উপ-অঞ্চল কোতোয়ালী সার্কেলের পরিদর্শক জাকির হোসেন বাদি হয়ে কোতোয়ালী থানায় মামলা করেন। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম মেট্টো উপ-অঞ্চলের পরিদর্শক তপন কান্তি শর্মা মামলাটি তদন্ত করে তিনজনকে আসামি করে ২০১৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

আদালত প্রতিবেদক: কোতোয়ালী থানার মাদকের মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলেন- কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার পিটিআই স্কুল এলাকার মোস্তফা কামালের স্ত্রী সুমি আক্তার (২৭), রামু থানার কাইম্যার ঘোনা এলাকার নূর ইসলাম বাড়ির মৃত লিয়াকত আলীর স্ত্রী কোহিনুর আক্তার (৪৪) ও ভোলা জেলার লালমোহন থানার ভেদুরিয়া এলাকার সামছুল হকের ছেলে মো. নিরব (৩০)। আজ সোমবার (০৬ ডিসেম্বর) দুপুরে চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ রায় দেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, মাদকের মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১ বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। মামলায় আদালতে ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। রায় ঘোষণার সময় তিন আসামি পলাতক ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, স্টেশন রোড বিআরটিসি এলাকা থেকে ৪৭০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল সিরাপ ও চট্টমেট্টো থ-১১-৯৫৪৩ অটোরিকশার চালকসহ তিনজনকে ২০১৪ সালের ১৫ আগস্ট আটক করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম মেট্টা উপ-অঞ্চল কোতোয়ালী সার্কেলের পরিদর্শক জাকির হোসেন বাদি হয়ে কোতোয়ালী থানায় মামলা করেন। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম মেট্টো উপ-অঞ্চলের পরিদর্শক তপন কান্তি শর্মা মামলাটি তদন্ত করে তিনজনকে আসামি করে ২০১৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।