নিজস্ব প্রতিবেদক: শর্তদিয়ে সড়ক ও পরিবহন মালিক সমিতির অর্ধেক ভাড়া কার্যকরের ঘোষণা প্রত্যাখান করেছে শিক্ষার্থীরা। একইসঙ্গে সরকারকে শিক্ষার্থীদের ৯ দফা সরকারকে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে মেনে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা। আজ রোববার (০৫ ডিসেম্বর) সকালে নগরের ওয়ার্লেস মোড়ে চট্টগ্রামের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে শর্তসাপেক্ষে হাফ ভাড়া প্রত্যাখ্যান ও সাতরাজ হত্যার বিচারের দাবিতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল থেকে শিক্ষার্থীরা পরিবহন মালিক সমিতির সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করে এ দাবি জানান।
হাফ ভাড়া চাই, চট্টগ্রামের আন্দোলনকর্মী শিক্ষার্থী অবিধা ফাইরুজ বলেন, আমরা মালিক সমিতির কাছে দাবি জানাইনি, আর শুধুমাত্র মেট্টোপলিটন এলাকাতেও হাফ ভাড়া চাইনি। আমরা সারাদেশে প্রজ্ঞাপন জারির মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের গণপরিবহনে হাফ পাসের দাবি জানিয়েছি। আমরা মালিক সমিতির এ ঘোষণা প্রত্যাখান করি।
একই সমাবেশে পাহড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী ওয়াহিদুল রনি বলেন, আমরা সড়কে আর কোন হত্যাকান্ড চাইনা। আর কোন ভাইকে সাতরাজ এর মতন হারাতে চাইনা। আমরা অবিলম্বে এ সড়ক হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের বিচার ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ক্ষতিপূরণ চাই।
পুষ্পিতা নাথ নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের রাস্তায় মরতে হচ্ছে। অনিরাপদ সড়কের বলি এই ছাত্ররা সহ সারাদেশের জনগণ। অবিলম্বে ছাত্রদের ৯ দফা দাবি মেনে নিয়ে নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়নে সড়কে উদ্যোগী হতে হবে।
হাফ ভাড়া চাই, চট্টগ্রামের আন্দোলনকর্মী সাইফুর রুদ্র বলেন, পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী সাতরাজ হত্যায় জড়িত সকলকে অবিলম্বে গ্রেফতারপূর্বক বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। একইসাথে হাফ পাস ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের দাবিতে ছাত্রদের ৯ দফা দাবি সরকারকে প্রজ্ঞাপন জারির মধ্য দিয়ে মেনে নিতে হবে।
প্রসঙ্গত, গতকাল সকালে নাজিরহাট থেকে ছেড়ে যাওয়া ডেমু ট্রেনের সাথে বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়। নগরের খুলশী থানাধীন ঝাউতলায় রেল ক্রসিংয়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় তিনজন নিহত’র মধ্যে একজন সাতরাজ শাহীন (১৯) পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী ছিল। পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী মানিকের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন রনি, আবিদ, আদনান, সজীব, অবিধা ফাইরুজ, পুষ্পিতা নাথ, ফারহান দাউদ, সাইফুর রুদ্র প্রমুখ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: শর্তদিয়ে সড়ক ও পরিবহন মালিক সমিতির অর্ধেক ভাড়া কার্যকরের ঘোষণা প্রত্যাখান করেছে শিক্ষার্থীরা। একইসঙ্গে সরকারকে শিক্ষার্থীদের ৯ দফা সরকারকে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে মেনে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা। আজ রোববার (০৫ ডিসেম্বর) সকালে নগরের ওয়ার্লেস মোড়ে চট্টগ্রামের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে শর্তসাপেক্ষে হাফ ভাড়া প্রত্যাখ্যান ও সাতরাজ হত্যার বিচারের দাবিতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল থেকে শিক্ষার্থীরা পরিবহন মালিক সমিতির সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করে এ দাবি জানান।
হাফ ভাড়া চাই, চট্টগ্রামের আন্দোলনকর্মী শিক্ষার্থী অবিধা ফাইরুজ বলেন, আমরা মালিক সমিতির কাছে দাবি জানাইনি, আর শুধুমাত্র মেট্টোপলিটন এলাকাতেও হাফ ভাড়া চাইনি। আমরা সারাদেশে প্রজ্ঞাপন জারির মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের গণপরিবহনে হাফ পাসের দাবি জানিয়েছি। আমরা মালিক সমিতির এ ঘোষণা প্রত্যাখান করি।
একই সমাবেশে পাহড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী ওয়াহিদুল রনি বলেন, আমরা সড়কে আর কোন হত্যাকান্ড চাইনা। আর কোন ভাইকে সাতরাজ এর মতন হারাতে চাইনা। আমরা অবিলম্বে এ সড়ক হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের বিচার ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ক্ষতিপূরণ চাই।
পুষ্পিতা নাথ নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের রাস্তায় মরতে হচ্ছে। অনিরাপদ সড়কের বলি এই ছাত্ররা সহ সারাদেশের জনগণ। অবিলম্বে ছাত্রদের ৯ দফা দাবি মেনে নিয়ে নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়নে সড়কে উদ্যোগী হতে হবে।
হাফ ভাড়া চাই, চট্টগ্রামের আন্দোলনকর্মী সাইফুর রুদ্র বলেন, পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী সাতরাজ হত্যায় জড়িত সকলকে অবিলম্বে গ্রেফতারপূর্বক বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। একইসাথে হাফ পাস ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের দাবিতে ছাত্রদের ৯ দফা দাবি সরকারকে প্রজ্ঞাপন জারির মধ্য দিয়ে মেনে নিতে হবে।
প্রসঙ্গত, গতকাল সকালে নাজিরহাট থেকে ছেড়ে যাওয়া ডেমু ট্রেনের সাথে বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়। নগরের খুলশী থানাধীন ঝাউতলায় রেল ক্রসিংয়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় তিনজন নিহত’র মধ্যে একজন সাতরাজ শাহীন (১৯) পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী ছিল। পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী মানিকের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন রনি, আবিদ, আদনান, সজীব, অবিধা ফাইরুজ, পুষ্পিতা নাথ, ফারহান দাউদ, সাইফুর রুদ্র প্রমুখ।