নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রতিনিয়ত মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার দক্ষিণ রাজানগরের মো. রফিক(৩৫)। তবুও আশা ছাড়েননি বাঁচার। পরিবারও ভুগছেন আর্থিক সংকটে। যিনি সংসার চালাতেন আজ শুয়ে আছেন। দুটি কিডনি হারিয়ে আজ চমেক হাসপাতালে শুয়ে আছেন। শরীরের শিরা উপশিরাগুলোও প্রায় বন্ধ হওয়ার পথে। তবু তার আশা হয়তো সমাজের দয়াবান বিত্তশালীরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবেন। কিন্তু তার আশায় কি আশায়ই থেকে যাবে?
জানা গেছে, বর্তমানে টাকার অভাবে তার চিকিৎসা প্রায় বন্ধের পথে। পরিবারটিও অসহায় হয়ে পড়েছে। ভিটেমাটি ছাড়া আর কিছুই নেই। যা ছিল সবই বেচেকিনে শেষ। এখন তাকিয়ে আছে বিত্তশালীদের দিকে। ওই উপজেলার দক্ষিণ রাজানগর ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের ধামাইরহাট খোন্দকার পাড়া গ্রামের মৃত মমতাজুল হকের একমাত্র সন্তান রফিকুল।
তার স্ত্রী শিফা আক্তার বলেন, সপ্তাহে দুইদিন ডায়ালাইসিস করাতে হয়। এছাড়া ঔষধ ছাড়াও আনুষাঙ্গিক ১৫-১৭ হাজার টাকা খরচ হয়। এতোদিন চিকিৎসা করানো হলেও খরচ ব্যয়বহুল হওয়ায় টাকার অভাবে এখন আর উন্নত চিকিৎসা করানো যাচ্ছে না।
চিকিৎসকরা জানায়, রফিকের দুটে কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। কিডনি প্রতিস্থাপন করা গেলে তাকে বাঁচানো সম্ভব। কিডনি প্রতিস্থাপন করতে ০৮ -১০ লক্ষ টাকা খরচ হয়। এদিকে রফিকের স্ত্রী শিফা আক্তার একটি কিডনি দিতে চাইলেও টাকার অভাবে প্রতিস্থাপন করতে পারছেন না বলে জানা গেছে।
শিফা আক্তার বলেন, কি করব ভেবে পাচ্ছি না। তাই স্বামীর চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন করছি। সমাজের বিত্তবানরা এগিয়ে এলেই আমার স্বামী আবার স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রতিনিয়ত মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার দক্ষিণ রাজানগরের মো. রফিক(৩৫)। তবুও আশা ছাড়েননি বাঁচার। পরিবারও ভুগছেন আর্থিক সংকটে। যিনি সংসার চালাতেন আজ শুয়ে আছেন। দুটি কিডনি হারিয়ে আজ চমেক হাসপাতালে শুয়ে আছেন। শরীরের শিরা উপশিরাগুলোও প্রায় বন্ধ হওয়ার পথে। তবু তার আশা হয়তো সমাজের দয়াবান বিত্তশালীরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবেন। কিন্তু তার আশায় কি আশায়ই থেকে যাবে?
জানা গেছে, বর্তমানে টাকার অভাবে তার চিকিৎসা প্রায় বন্ধের পথে। পরিবারটিও অসহায় হয়ে পড়েছে। ভিটেমাটি ছাড়া আর কিছুই নেই। যা ছিল সবই বেচেকিনে শেষ। এখন তাকিয়ে আছে বিত্তশালীদের দিকে। ওই উপজেলার দক্ষিণ রাজানগর ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের ধামাইরহাট খোন্দকার পাড়া গ্রামের মৃত মমতাজুল হকের একমাত্র সন্তান রফিকুল।
তার স্ত্রী শিফা আক্তার বলেন, সপ্তাহে দুইদিন ডায়ালাইসিস করাতে হয়। এছাড়া ঔষধ ছাড়াও আনুষাঙ্গিক ১৫-১৭ হাজার টাকা খরচ হয়। এতোদিন চিকিৎসা করানো হলেও খরচ ব্যয়বহুল হওয়ায় টাকার অভাবে এখন আর উন্নত চিকিৎসা করানো যাচ্ছে না।
চিকিৎসকরা জানায়, রফিকের দুটে কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। কিডনি প্রতিস্থাপন করা গেলে তাকে বাঁচানো সম্ভব। কিডনি প্রতিস্থাপন করতে ০৮ -১০ লক্ষ টাকা খরচ হয়। এদিকে রফিকের স্ত্রী শিফা আক্তার একটি কিডনি দিতে চাইলেও টাকার অভাবে প্রতিস্থাপন করতে পারছেন না বলে জানা গেছে।
শিফা আক্তার বলেন, কি করব ভেবে পাচ্ছি না। তাই স্বামীর চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন করছি। সমাজের বিত্তবানরা এগিয়ে এলেই আমার স্বামী আবার স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবে।