নিজস্ব প্রতিবেদক :  যুদ্ধাপরাধের দায়ে গুটি কয়েকজনের বিচার কাজ করলেই হবে না এ কাজ অবাহত রাখতে হবে। আজ বুধবার (০১লা ডিসেম্বর) সকালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সামনের সড়কে ন্যাশনাল এফ.এফ, ফাউন্ডেশন আয়োজিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শততম জন্ম বার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে লে.জেনারেল (অবঃ) এম হারুন অর রশিদ বীর প্রতিক এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, মাত্র হাতেগোনা কয়েকজন লোক স্বাধীনতা বিরোধী ছিল না। এদের সংখ্যা অগণিত । সুতরাং স্বাধীনতা বিরোধী ও তাদের দোষরদের চিহ্নিত করে বিচারকাজ অব্যাহত রাখতে হবে। যতদিন পর্যন্ত রাজাকার, আলসামস, আলবদর ও শান্তি বাহিনীর প্রেতাত্তারা বেঁচে থাকবেন ততদিন তাদের বিচার কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

তিনি আরো বলেন, মৃত্যুর পরে নয়, বেঁচে থাকতেই মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ সম্মান বাস্তবায়ন করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের একান্ন বছর পরেও মুক্তিযোদ্ধাদের স্থায়ী সনদ প্রদান করা হয়নি। ইতিমধ্যে প্রায় ৮০% মুক্তিযোদ্ধা নিহত হয়েছেন। সরকার আর কবে স্থায়ী সনদ বাস্তবায়ন করবেন?

ন্যাশনাল এফ.এফ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. এস এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন মজুমদার।

অনুষ্ঠানে বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য রাখেন যুদ্ধকালীন গ্রুপ কমান্ডার সুবেদার (অবঃ) আব্দুল ওহাব বীর প্রতিক, মোঃ মিজানুর রহমান বীর প্রতিক, ন্যাশনাল এফ.এফ ফাউন্ডেশনের মহাসচিব মোঃ মহিউদ্দিন আহমেদ (যুগ্ম সচিব অবঃ)।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের সন্তানরা তাদের বিভিন্ন দাবি দাওয়া তুলে ধরেন।

ন্যাশনাল এফ.এফ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. এস.এম জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আগামী দিনে এই সংগঠনের উদ্যোগে নতুন প্রজন্মকে উজ্জিবিত করতে নানা ধরনের ইতিবাচক কর্মসূচি পালন করা হবে।

নিজস্ব প্রতিবেদক :  যুদ্ধাপরাধের দায়ে গুটি কয়েকজনের বিচার কাজ করলেই হবে না এ কাজ অবাহত রাখতে হবে। আজ বুধবার (০১লা ডিসেম্বর) সকালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সামনের সড়কে ন্যাশনাল এফ.এফ, ফাউন্ডেশন আয়োজিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শততম জন্ম বার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে লে.জেনারেল (অবঃ) এম হারুন অর রশিদ বীর প্রতিক এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, মাত্র হাতেগোনা কয়েকজন লোক স্বাধীনতা বিরোধী ছিল না। এদের সংখ্যা অগণিত । সুতরাং স্বাধীনতা বিরোধী ও তাদের দোষরদের চিহ্নিত করে বিচারকাজ অব্যাহত রাখতে হবে। যতদিন পর্যন্ত রাজাকার, আলসামস, আলবদর ও শান্তি বাহিনীর প্রেতাত্তারা বেঁচে থাকবেন ততদিন তাদের বিচার কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

তিনি আরো বলেন, মৃত্যুর পরে নয়, বেঁচে থাকতেই মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ সম্মান বাস্তবায়ন করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের একান্ন বছর পরেও মুক্তিযোদ্ধাদের স্থায়ী সনদ প্রদান করা হয়নি। ইতিমধ্যে প্রায় ৮০% মুক্তিযোদ্ধা নিহত হয়েছেন। সরকার আর কবে স্থায়ী সনদ বাস্তবায়ন করবেন?

ন্যাশনাল এফ.এফ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. এস এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন মজুমদার।

অনুষ্ঠানে বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য রাখেন যুদ্ধকালীন গ্রুপ কমান্ডার সুবেদার (অবঃ) আব্দুল ওহাব বীর প্রতিক, মোঃ মিজানুর রহমান বীর প্রতিক, ন্যাশনাল এফ.এফ ফাউন্ডেশনের মহাসচিব মোঃ মহিউদ্দিন আহমেদ (যুগ্ম সচিব অবঃ)।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের সন্তানরা তাদের বিভিন্ন দাবি দাওয়া তুলে ধরেন।

ন্যাশনাল এফ.এফ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. এস.এম জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আগামী দিনে এই সংগঠনের উদ্যোগে নতুন প্রজন্মকে উজ্জিবিত করতে নানা ধরনের ইতিবাচক কর্মসূচি পালন করা হবে।