দি ক্রাইম নিউজ ডেস্ক: মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার ১৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন, ‘২০০১-এর ৯/১১-এর ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের পর থেকে পশ্চিমের বহু রাজনৈতিক বিশ্লেষক পাকিস্তানকে দুর্বৃত্ত রাষ্ট্র বলেছেন। সন্ত্রাস সম্পর্কে পাকিস্তান যদি নীতি পরিবর্তন না করে এটিকে অবশ্যই সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। পাকিস্তান কীভাবে তালেবান ও আলকায়দার মতো সন্ত্রাসী জিহাদী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত এ নিয়ে পাকিস্তানী গবেষকরাও প্রচুর লিখেছেন। পাকিস্তান হচ্ছে বিশ্বের প্রধান সন্ত্রাস উৎপাদনকারী, বিপণনকারী ও রপ্তানীকারী দেশ। পাকিস্তানের জঙ্গী মৌলবাদী সন্ত্রাস রপ্তানীর নীতি সারা বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য হুমকি স্বরূপ’। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উদ্যোগে ও বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির সহযোগিতায় আজ মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির আর্ট গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনে এম এ মালেক বলেন, যে কোন প্রদর্শনী মানেই একটা চমৎকার অনুভূতি। শৈল্পিক পরিভ্রমণ। জেলা শিল্পকলা একাডেমির গ্যালারিতে সাজিয়ে রাখা চিত্রকর্ম বা আলোকচিত্র ঘুরে দেখতে দেখতে মন ভালো হয়ে যাওয়ার কথা, অথচ আলোকচিত্র প্রদর্শনীটি দেখে গা শিউরে উঠেছে। এটি ঠিক ছবি দিয়ে সাজানো হয়েছে দেয়াল। তবে প্রায় সব ছবিতে রক্ত, বোমায় ছিন্নভিন্ন শরীর, দাউ দাউ আগুন, আগুনে পুড়ে ছাই ভস্ম হয়ে যাওয়া মানবদেহ, আহতের আর্তচিৎকার, জীবিত স্বজনের চোখের জল। বোবা কান্না। শিল্প এখানে নেই। ছবিগুলো বাস্তব ঘটনার ধারা বিবরণী।

তিনি আরো বলেন, প্রদর্শনীর কিছু ছবি ভারতের, কিছু বাংলাদেশের। আলাদা দুই দেশের ছবি হলেও এক জায়গায় ভীষণ মিল। উভয় দেশই কোন না কোনভাবে পাকিস্তানী জঙ্গীবাদের স্বীকার। মূলত এই জায়গা থেকে কিছু বলার চেষ্টা করা হয়েছে প্রদর্শনীতে।

লস্কর-এ-তৈয়বাকে ব্যঙ্গ করে তস্কর-এ-তৈয়বা অভিহিত করে তিনি বলেন, সন্ত্রাসীদের কোন দেশ নেই। বন্ধু নেই। স্বজন নেই।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মি. অনিন্দ্য বানার্জী বলেছেন, মুম্বাই হামলার ঘটনা মোকাবেলায় বাংলাদেশ থেকে আমরা অনুপ্রেরণা পেয়েছি। কারণ, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে এই হামলার অনেক মিল রয়েছে। বাংলাদেশ-ভারত এই ধরণের মৌলবাদ, সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।

মুম্বাই হামলার সেই ভয়াবহ ঘটনার ক্ষত, সেই রক্ত, সেই শোক আজও ভারতবাসীর মন থেকে মুছে যায়নি উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনও ধর্ম নেই, এদের পরিচয় কেবলই সন্ত্রাসী। বাংলাদেশেও এমন ঘটনা ঘটেছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে যে ঘটনা ঘটেছিলো, ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের সমাবেশে যে হামলা হয়েছিলো, ২০১৬ সালে হলি আর্টিজানে যে হামলা, ২০০১ সালে পহেলা বৈশাখে যে হামলা-এ সবগুলোরই একটা যোগসাজস রয়েছে। প্রতিটি হামলায় এক একটি গণহত্যা সৃষ্টি করেছিলো।

সভাপতির বক্তব্যে শওকত বাঙালি বলেন, ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে বাংলাদেশ ধর্মের নামে গণহত্যা ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের যে ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করেছে সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকে এই ভূ-খন্ডের মানুষ তেমনটি করে নি। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী এবং তাদের এদেশীয় মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক সহযোগিরা ইসলাম ও পাকিস্তান রক্ষার দোহাই দিয়ে নৃশংসতম এই গণহত্যাকে বৈধতা দিতে চেয়েছে, কিন্তু তারা জয়ী হতে পারে নি। ’৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর ৯০ হাজারেরও বেশি পাকিস্তানী সৈন্য বাংলাদেশের মাটিতে আত্মসমর্পন করেছিলো। বাঙালির ৫ হাজার বছরের লিখিত-অলিখিত ইতিহাসে এতো বড় বিজয়েরও দ্বিতীয় নজির নেই।

তিনি আরো বলেন, এ কথা কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না যে, বাংলাদেশে জঙ্গী মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস অতীতের তুলনায় বহুলাংশে কমেছে। তবে পরিসংখ্যানগতভাবে কমাটা যথেষ্ট নয়, ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের মূল্যে অর্জিত বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ থেকে সকল প্রকার মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা চিরতরে নির্মূল করার জন্য সরকার ও নাগরিক সমাজকে একজোট হয়ে কাজ করতে হবে।

আলোকচিত্র ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক।

উপমহাদেশে জঙ্গি মৌলবাদী সন্ত্রাস দমন : সরকার ও নাগরিক সমাজের করণীয়’-শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রামের ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার মি. অনিন্দ্য বানার্জী।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য এবং সেন্টার ফর বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ-এর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক লেখক-সাংবাদিক শওকত বাঙালির সভাপতিত্বে ও সংগঠনের জেলা সহ-সভাপতি খ্যাতিমান আবৃত্তিশিল্পী অ্যাডভোকেট মিলি চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি জেলা সভাপতি প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার, জাফতনগর ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান আলহাজ জিয়া উদ্দিন জিয়া।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চট্টগ্রাম জেলা সহ-সভাপতি দীপংকর চৌধুরী কাজল, কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক অলিদ চৌধুরী, সহ-সাধারণ সম্পাদক হাবিব উল্লাহ চৌধুরী ভাস্কর, আবদুল মান্নান শিমুল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক চৌধুরী, মিথুন মল্লিক, অ্যাডভোকেট মো. সাহাব উদ্দিন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রুবা আহসান, সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সূচিত্রা গুহ টুম্পা, সহ-প্রচার ও গণমাধ্যম সম্পাদক রুবেল চৌধুরী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রাজীব চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য আখতার হোসেন, আইটি বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলী শুভ্র দেব কর, সাবেক ছাত্রনেতা দেবাশীষ আচার্য্য, সুদ্বীপ শর্মা, টুটুল, জুয়েল, শিপন দে, সারজিল চৌধুরী, সুমন দাশ, মো. পারভেজ, বিজয় দাশ, কৃষ্ণ ঘোষ, টুটুল দাশ, মো. রমজান প্রমুখ।

আলোচনা সভার শুরুতে লেখক-সাংবাদিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা শাহরিয়ার কবিরের ‘জিহাদ ত্রয়ী’ প্রামাণ্যচিত্রের সংক্ষিপ্ত ভাষ্য প্রদর্শিত হয়।

দি ক্রাইম নিউজ ডেস্ক: মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার ১৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন, ‘২০০১-এর ৯/১১-এর ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের পর থেকে পশ্চিমের বহু রাজনৈতিক বিশ্লেষক পাকিস্তানকে দুর্বৃত্ত রাষ্ট্র বলেছেন। সন্ত্রাস সম্পর্কে পাকিস্তান যদি নীতি পরিবর্তন না করে এটিকে অবশ্যই সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। পাকিস্তান কীভাবে তালেবান ও আলকায়দার মতো সন্ত্রাসী জিহাদী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত এ নিয়ে পাকিস্তানী গবেষকরাও প্রচুর লিখেছেন। পাকিস্তান হচ্ছে বিশ্বের প্রধান সন্ত্রাস উৎপাদনকারী, বিপণনকারী ও রপ্তানীকারী দেশ। পাকিস্তানের জঙ্গী মৌলবাদী সন্ত্রাস রপ্তানীর নীতি সারা বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য হুমকি স্বরূপ’। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উদ্যোগে ও বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির সহযোগিতায় আজ মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির আর্ট গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনে এম এ মালেক বলেন, যে কোন প্রদর্শনী মানেই একটা চমৎকার অনুভূতি। শৈল্পিক পরিভ্রমণ। জেলা শিল্পকলা একাডেমির গ্যালারিতে সাজিয়ে রাখা চিত্রকর্ম বা আলোকচিত্র ঘুরে দেখতে দেখতে মন ভালো হয়ে যাওয়ার কথা, অথচ আলোকচিত্র প্রদর্শনীটি দেখে গা শিউরে উঠেছে। এটি ঠিক ছবি দিয়ে সাজানো হয়েছে দেয়াল। তবে প্রায় সব ছবিতে রক্ত, বোমায় ছিন্নভিন্ন শরীর, দাউ দাউ আগুন, আগুনে পুড়ে ছাই ভস্ম হয়ে যাওয়া মানবদেহ, আহতের আর্তচিৎকার, জীবিত স্বজনের চোখের জল। বোবা কান্না। শিল্প এখানে নেই। ছবিগুলো বাস্তব ঘটনার ধারা বিবরণী।

তিনি আরো বলেন, প্রদর্শনীর কিছু ছবি ভারতের, কিছু বাংলাদেশের। আলাদা দুই দেশের ছবি হলেও এক জায়গায় ভীষণ মিল। উভয় দেশই কোন না কোনভাবে পাকিস্তানী জঙ্গীবাদের স্বীকার। মূলত এই জায়গা থেকে কিছু বলার চেষ্টা করা হয়েছে প্রদর্শনীতে।

লস্কর-এ-তৈয়বাকে ব্যঙ্গ করে তস্কর-এ-তৈয়বা অভিহিত করে তিনি বলেন, সন্ত্রাসীদের কোন দেশ নেই। বন্ধু নেই। স্বজন নেই।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মি. অনিন্দ্য বানার্জী বলেছেন, মুম্বাই হামলার ঘটনা মোকাবেলায় বাংলাদেশ থেকে আমরা অনুপ্রেরণা পেয়েছি। কারণ, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে এই হামলার অনেক মিল রয়েছে। বাংলাদেশ-ভারত এই ধরণের মৌলবাদ, সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।

মুম্বাই হামলার সেই ভয়াবহ ঘটনার ক্ষত, সেই রক্ত, সেই শোক আজও ভারতবাসীর মন থেকে মুছে যায়নি উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনও ধর্ম নেই, এদের পরিচয় কেবলই সন্ত্রাসী। বাংলাদেশেও এমন ঘটনা ঘটেছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে যে ঘটনা ঘটেছিলো, ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের সমাবেশে যে হামলা হয়েছিলো, ২০১৬ সালে হলি আর্টিজানে যে হামলা, ২০০১ সালে পহেলা বৈশাখে যে হামলা-এ সবগুলোরই একটা যোগসাজস রয়েছে। প্রতিটি হামলায় এক একটি গণহত্যা সৃষ্টি করেছিলো।

সভাপতির বক্তব্যে শওকত বাঙালি বলেন, ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে বাংলাদেশ ধর্মের নামে গণহত্যা ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের যে ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করেছে সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকে এই ভূ-খন্ডের মানুষ তেমনটি করে নি। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী এবং তাদের এদেশীয় মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক সহযোগিরা ইসলাম ও পাকিস্তান রক্ষার দোহাই দিয়ে নৃশংসতম এই গণহত্যাকে বৈধতা দিতে চেয়েছে, কিন্তু তারা জয়ী হতে পারে নি। ’৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর ৯০ হাজারেরও বেশি পাকিস্তানী সৈন্য বাংলাদেশের মাটিতে আত্মসমর্পন করেছিলো। বাঙালির ৫ হাজার বছরের লিখিত-অলিখিত ইতিহাসে এতো বড় বিজয়েরও দ্বিতীয় নজির নেই।

তিনি আরো বলেন, এ কথা কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না যে, বাংলাদেশে জঙ্গী মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস অতীতের তুলনায় বহুলাংশে কমেছে। তবে পরিসংখ্যানগতভাবে কমাটা যথেষ্ট নয়, ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের মূল্যে অর্জিত বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ থেকে সকল প্রকার মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা চিরতরে নির্মূল করার জন্য সরকার ও নাগরিক সমাজকে একজোট হয়ে কাজ করতে হবে।

আলোকচিত্র ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক।

উপমহাদেশে জঙ্গি মৌলবাদী সন্ত্রাস দমন : সরকার ও নাগরিক সমাজের করণীয়’-শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রামের ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার মি. অনিন্দ্য বানার্জী।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য এবং সেন্টার ফর বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ-এর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক লেখক-সাংবাদিক শওকত বাঙালির সভাপতিত্বে ও সংগঠনের জেলা সহ-সভাপতি খ্যাতিমান আবৃত্তিশিল্পী অ্যাডভোকেট মিলি চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি জেলা সভাপতি প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার, জাফতনগর ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান আলহাজ জিয়া উদ্দিন জিয়া।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চট্টগ্রাম জেলা সহ-সভাপতি দীপংকর চৌধুরী কাজল, কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক অলিদ চৌধুরী, সহ-সাধারণ সম্পাদক হাবিব উল্লাহ চৌধুরী ভাস্কর, আবদুল মান্নান শিমুল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক চৌধুরী, মিথুন মল্লিক, অ্যাডভোকেট মো. সাহাব উদ্দিন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রুবা আহসান, সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সূচিত্রা গুহ টুম্পা, সহ-প্রচার ও গণমাধ্যম সম্পাদক রুবেল চৌধুরী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রাজীব চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য আখতার হোসেন, আইটি বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলী শুভ্র দেব কর, সাবেক ছাত্রনেতা দেবাশীষ আচার্য্য, সুদ্বীপ শর্মা, টুটুল, জুয়েল, শিপন দে, সারজিল চৌধুরী, সুমন দাশ, মো. পারভেজ, বিজয় দাশ, কৃষ্ণ ঘোষ, টুটুল দাশ, মো. রমজান প্রমুখ।

আলোচনা সভার শুরুতে লেখক-সাংবাদিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা শাহরিয়ার কবিরের ‘জিহাদ ত্রয়ী’ প্রামাণ্যচিত্রের সংক্ষিপ্ত ভাষ্য প্রদর্শিত হয়।