ক্রাইম প্রতিবেদক: তুরস্ক বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল’র চেয়ারপারসন হুলিয়া জেডিক এর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যবিশিষ্ট বাণিজ্য প্রতিনিধিদল চিটাগাং চেম্বারে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সাথে আজ মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) সকালে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।

চেম্বার প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম’র সভাপতিত্বে চেম্বার সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, তুরস্ক বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল’র ভাইস চেয়ারম্যান পোলাট এরকুমেন্ট এবং ওজদেন হিদায়েত ওনুর তুরস্কের অনারারী কনস্যুল জেনারেল সালাহ্উদ্দীন কাসেম খান বক্তব্য রাখেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে চেম্বার পরিচালকবৃন্দ এ. কে. এম. আক্তার হোসেন, জহিরুল ইসলাম চৌধুরী (আলমগীর), অঞ্জন শেখর দাশ, নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন, সাজির আহমেদ, মোঃ ইফতেখার ফয়সাল, এস. এম. তাহসিন জোনায়েদ ও মোহাম্মদ আদনানুল ইসলাম, বিএসআরএম’র চেয়ারম্যান আলীহুসেইন আকবর আলী, দক্ষিণ আফ্রিকার অনারারী কনসাল সোলায়মান শেঠ, পেডরোলো’র চেয়ারম্যান নাদের খান, চেম্বারের প্রাক্তন পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, জিপিএইচ ইস্পাতের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলমাস শিমুল, প্রান্তিক গ্রুপের এমডি ইঞ্জিনিয়ার গোলাম সরওয়ার, ওয়েস্টার্ণ মেরিন শিপ ইয়ার্ড’র এমডি ক্যাপ্টেন সোহেল হোসেন, বিকেএমইএ’র পরিচালক গাজী মোঃ শহিদ উল্যাহ, রিহ্যাব’র কো-চেয়ারম্যান-২ মাহবুব সোবহান জালাল তানভীর, জিপিএইচ’র মিডিয়া এডভাইজর ও চেম্বারের প্রাক্তন সচিব ওসমান গণি চৌধুরী, বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন সেক্টরের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন,তুর্কি বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ১ বিলিয়ন ডলার হলেও এক্ষেত্রে বাণিজ্য বৃদ্ধির অনেক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার বিদেশী বিনিয়োগের জন্য ট্যাক্স হলিডেসহ নানা সুবিধা প্রদান করছে। অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বিনিয়োগের জন্য আদর্শ স্থান হিসেবে গড়ে উঠছে। চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে দেশের ৯২% রপ্তানি ও ৮৫% আমদানি কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। মিরসরাই ইকোনমিক জোনে ওয়ান স্টপ সার্ভিস নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এ শিল্পাঞ্চলে জাপান, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ বিনিয়োগের জন্য বিশেষ জোন নির্মাণ করছে। কাজেই তুর্কির উদ্যোক্তারা বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরে শিল্প কারখানা স্থাপন করে ১৭ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদাপূরণের পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রপ্তানির সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। তিনি বেসরকারি খাতে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে ইস্তাম্বুল-ঢাকা-চট্টগ্রাম ফ্লাইট চালু করার অনুরোধ জানান এবং পরবর্তী চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় পার্টনার কান্ট্রি হিসেবে তুরস্ক অংশগ্রহণ করবে বলে তথ্য প্রকাশ করেন।

তুরস্ক বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল’র চেয়ারপারসন হুলিয়া জেডিক বলেন, বন্দরনগরী চট্টগ্রাম শুধুমাত্র বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য নয় বরং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশসমূহের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। তিনি তুরস্ক এবং বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিক ও সাদৃশ্যপর্ণ সম্পর্কের প্রসংগ উল্লেখ করে উভয়দেশের মধ্যে বর্তমান ১.১ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যকে ২ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানোর আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

হুলিয়া জেডিক বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনার প্রসংগ তুলে ধরে বলেন, তুরস্ক যেসব পণ্য নিজে উৎপাদন করে না সেসব পণ্য বাংলাদেশ থেকে আমদানি করতে পারে বলে মন্তব্য করেন। তিনি বাংলাদেশের অবকাঠামো, নবায়নযোগ্য জ্বালানী, আইসিটি, স্টীল, প্রকৌশল, শিক্ষা ইত্যাদি খাতে তুর্কি বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আগ্রহের কথা জানান। তিনি ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে উভয়দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কোন্নয়নের উপরও গুরুত্বারোপ করেন এবং ইস্তাম্বুল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে চট্টগ্রামের ১০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে স্কলারশীপ প্রদানের ঘোষণা দেন।

চেম্বার সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর দ্বিপাক্ষিক প্ল্যাটফর্ম তৈরীতে তুর্কির শিক্ষা ও সংস্কৃতি নিয়ে চট্টগ্রামে একটি ‘রোড শো’ আয়োজনের প্রস্তাব করেন। তুর্কিতে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ প্রদান, সাংস্কৃতিক বন্ধন দৃঢ়করণ, বাংলাদেশে তুর্কি পণ্যের ব্র্যান্ড পরিচিতি বৃদ্ধি, ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে এক্সিবিশন হলে তুর্কি পণ্য প্রদর্শন, সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানের সাথে চিটাগাং চেম্বারের যৌথ কর্মসূচী গ্রহণের আহবান জানান চেম্বার সহ-সভাপতি।

তুর্কির অনারারী কনস্যুল জেনারেল সালাহ্উদ্দীন কাসেম খান বলেন,বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন অঞ্চল, আসিয়ান দেশসমূহ থেকে শুরু করে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান পর্যন্ত তিন বিলিয়ন মানুষের বিশাল মার্কেটে তুর্কি ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। তিনি কৌশলগত অংশীদারিত্ব সৃষ্টি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নবায়নযোগ্য জ্বালানী, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, আইসিটি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির উপর গুরুত্বারোপ করে সার্বিক সহায়তার জন্য চিটাগাং চেম্বারে একটি হেলপ ডেস্ক স্থাপনের অনুরোধ জানান।

অন্যান্য বক্তারা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়নে এফটিএ অথবা পিটিএ সম্পাদন, মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মসূচী গ্রহণ, বাংলাদেশে বন্ধ পাটকল চালু করার লক্ষ্যে বিনিয়োগ, প্রযুক্তি বিনিময়, এবং রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে সহায়তা অব্যাহত রাখার আহবান জানান। মতবিনিময় শেষে তুরস্কের বাণিজ্য প্রতিনিধিদল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের পারমানেন্ট এক্সিবিশন হল পরিদর্শন করেন।

ক্রাইম প্রতিবেদক: তুরস্ক বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল’র চেয়ারপারসন হুলিয়া জেডিক এর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যবিশিষ্ট বাণিজ্য প্রতিনিধিদল চিটাগাং চেম্বারে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সাথে আজ মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) সকালে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।

চেম্বার প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম’র সভাপতিত্বে চেম্বার সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, তুরস্ক বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল’র ভাইস চেয়ারম্যান পোলাট এরকুমেন্ট এবং ওজদেন হিদায়েত ওনুর তুরস্কের অনারারী কনস্যুল জেনারেল সালাহ্উদ্দীন কাসেম খান বক্তব্য রাখেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে চেম্বার পরিচালকবৃন্দ এ. কে. এম. আক্তার হোসেন, জহিরুল ইসলাম চৌধুরী (আলমগীর), অঞ্জন শেখর দাশ, নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন, সাজির আহমেদ, মোঃ ইফতেখার ফয়সাল, এস. এম. তাহসিন জোনায়েদ ও মোহাম্মদ আদনানুল ইসলাম, বিএসআরএম’র চেয়ারম্যান আলীহুসেইন আকবর আলী, দক্ষিণ আফ্রিকার অনারারী কনসাল সোলায়মান শেঠ, পেডরোলো’র চেয়ারম্যান নাদের খান, চেম্বারের প্রাক্তন পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, জিপিএইচ ইস্পাতের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলমাস শিমুল, প্রান্তিক গ্রুপের এমডি ইঞ্জিনিয়ার গোলাম সরওয়ার, ওয়েস্টার্ণ মেরিন শিপ ইয়ার্ড’র এমডি ক্যাপ্টেন সোহেল হোসেন, বিকেএমইএ’র পরিচালক গাজী মোঃ শহিদ উল্যাহ, রিহ্যাব’র কো-চেয়ারম্যান-২ মাহবুব সোবহান জালাল তানভীর, জিপিএইচ’র মিডিয়া এডভাইজর ও চেম্বারের প্রাক্তন সচিব ওসমান গণি চৌধুরী, বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন সেক্টরের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন,তুর্কি বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ১ বিলিয়ন ডলার হলেও এক্ষেত্রে বাণিজ্য বৃদ্ধির অনেক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার বিদেশী বিনিয়োগের জন্য ট্যাক্স হলিডেসহ নানা সুবিধা প্রদান করছে। অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বিনিয়োগের জন্য আদর্শ স্থান হিসেবে গড়ে উঠছে। চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে দেশের ৯২% রপ্তানি ও ৮৫% আমদানি কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। মিরসরাই ইকোনমিক জোনে ওয়ান স্টপ সার্ভিস নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এ শিল্পাঞ্চলে জাপান, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ বিনিয়োগের জন্য বিশেষ জোন নির্মাণ করছে। কাজেই তুর্কির উদ্যোক্তারা বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরে শিল্প কারখানা স্থাপন করে ১৭ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদাপূরণের পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রপ্তানির সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। তিনি বেসরকারি খাতে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে ইস্তাম্বুল-ঢাকা-চট্টগ্রাম ফ্লাইট চালু করার অনুরোধ জানান এবং পরবর্তী চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় পার্টনার কান্ট্রি হিসেবে তুরস্ক অংশগ্রহণ করবে বলে তথ্য প্রকাশ করেন।

তুরস্ক বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল’র চেয়ারপারসন হুলিয়া জেডিক বলেন, বন্দরনগরী চট্টগ্রাম শুধুমাত্র বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য নয় বরং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশসমূহের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। তিনি তুরস্ক এবং বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিক ও সাদৃশ্যপর্ণ সম্পর্কের প্রসংগ উল্লেখ করে উভয়দেশের মধ্যে বর্তমান ১.১ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যকে ২ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানোর আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

হুলিয়া জেডিক বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনার প্রসংগ তুলে ধরে বলেন, তুরস্ক যেসব পণ্য নিজে উৎপাদন করে না সেসব পণ্য বাংলাদেশ থেকে আমদানি করতে পারে বলে মন্তব্য করেন। তিনি বাংলাদেশের অবকাঠামো, নবায়নযোগ্য জ্বালানী, আইসিটি, স্টীল, প্রকৌশল, শিক্ষা ইত্যাদি খাতে তুর্কি বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আগ্রহের কথা জানান। তিনি ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে উভয়দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কোন্নয়নের উপরও গুরুত্বারোপ করেন এবং ইস্তাম্বুল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে চট্টগ্রামের ১০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে স্কলারশীপ প্রদানের ঘোষণা দেন।

চেম্বার সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর দ্বিপাক্ষিক প্ল্যাটফর্ম তৈরীতে তুর্কির শিক্ষা ও সংস্কৃতি নিয়ে চট্টগ্রামে একটি ‘রোড শো’ আয়োজনের প্রস্তাব করেন। তুর্কিতে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ প্রদান, সাংস্কৃতিক বন্ধন দৃঢ়করণ, বাংলাদেশে তুর্কি পণ্যের ব্র্যান্ড পরিচিতি বৃদ্ধি, ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে এক্সিবিশন হলে তুর্কি পণ্য প্রদর্শন, সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানের সাথে চিটাগাং চেম্বারের যৌথ কর্মসূচী গ্রহণের আহবান জানান চেম্বার সহ-সভাপতি।

তুর্কির অনারারী কনস্যুল জেনারেল সালাহ্উদ্দীন কাসেম খান বলেন,বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন অঞ্চল, আসিয়ান দেশসমূহ থেকে শুরু করে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান পর্যন্ত তিন বিলিয়ন মানুষের বিশাল মার্কেটে তুর্কি ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। তিনি কৌশলগত অংশীদারিত্ব সৃষ্টি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নবায়নযোগ্য জ্বালানী, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, আইসিটি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির উপর গুরুত্বারোপ করে সার্বিক সহায়তার জন্য চিটাগাং চেম্বারে একটি হেলপ ডেস্ক স্থাপনের অনুরোধ জানান।

অন্যান্য বক্তারা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়নে এফটিএ অথবা পিটিএ সম্পাদন, মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মসূচী গ্রহণ, বাংলাদেশে বন্ধ পাটকল চালু করার লক্ষ্যে বিনিয়োগ, প্রযুক্তি বিনিময়, এবং রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে সহায়তা অব্যাহত রাখার আহবান জানান। মতবিনিময় শেষে তুরস্কের বাণিজ্য প্রতিনিধিদল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের পারমানেন্ট এক্সিবিশন হল পরিদর্শন করেন।