বাংলাদেশে নিযুক্ত কসোভো রাষ্ট্রদূত গুনের উরেয়া আজ বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি মাহবুবুল আলম’র সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। এ সময় চেম্বার সেক্রেটারী ইনচার্জ প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফারুক, দূতাবাস ও চেম্বার কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কসোভো রাষ্ট্রদূত গুনের উরেয়া বলেন-বাংলাদেশকে বিশ্ব অর্থনীতির পরিমন্ডলে উন্নয়নের বিস্ময় উল্লেখ করে উভয়দেশ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাত নিয়ে যৌথভাবে কাজ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বেসরকারি খাতকে উন্নয়নের প্রধান চালিকাশক্তি মন্তব্য করে এ খাতের বিকাশে দূতাবাসের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন এবং উভয়দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে পারস্পরিক তথ্য আদান প্রদান ও প্রতিনিধিদল প্রেরণ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন। রাষ্ট্রদূত কসোভোকে সেন্ট্রাল এবং ইস্টার্ণ ইউরোপের মধ্যবর্তী দেশ উল্লেখ করে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় রপ্তানিযোগ্য পণ্য বিশেষ করে তৈরীপোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, চামড়া ও চামড়াজাত, পাট ও পাটজাত, ঔষধ ইত্যাদি ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্টের আওতায় পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে রপ্তানির সদ্ব্যবহার করতে পারে বলে মন্তব্য করেন।
চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন-২০১৭ সালে বাংলাদেশ কসোভোকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদানের পর থেকে উভয়দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সূচনা হয় যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যবসা-বাণিজ্য বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানি বর্তমান প্রায় ১১ মিলিয়ন ডলার যা বৃদ্ধি করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। কসোভোর টেলিকমিউনিকেশন খাতে বাংলাদেশ সহায়তা করতে পারে। প্রায় ২ মিলিয়ন অধিবাসীর দেশ হলেও কসোভোর সিংহভাগ জনসংখ্যা বয়সে তরুণ। বাংলাদেশের সাথে তাই দক্ষ জনশক্তিতে সৃষ্টিতে একসাথে কাজ করতে পারে। উভয় সরকারের সাথে ইতোমধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়েছে। তবে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিতে আরো কিছু চুক্তি হওয়া প্রয়োজন। এছাড়া বেসরকারি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধিতে কসোভো চেম্বার অব কমার্স এর সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব করেন চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম। সভাশেষে রাষ্ট্রদূত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের পারমানেন্ট এক্সিবিশন হল পরিদর্শন করেন।

বাংলাদেশে নিযুক্ত কসোভো রাষ্ট্রদূত গুনের উরেয়া আজ বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি মাহবুবুল আলম’র সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। এ সময় চেম্বার সেক্রেটারী ইনচার্জ প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফারুক, দূতাবাস ও চেম্বার কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কসোভো রাষ্ট্রদূত গুনের উরেয়া বলেন-বাংলাদেশকে বিশ্ব অর্থনীতির পরিমন্ডলে উন্নয়নের বিস্ময় উল্লেখ করে উভয়দেশ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাত নিয়ে যৌথভাবে কাজ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বেসরকারি খাতকে উন্নয়নের প্রধান চালিকাশক্তি মন্তব্য করে এ খাতের বিকাশে দূতাবাসের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন এবং উভয়দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে পারস্পরিক তথ্য আদান প্রদান ও প্রতিনিধিদল প্রেরণ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন। রাষ্ট্রদূত কসোভোকে সেন্ট্রাল এবং ইস্টার্ণ ইউরোপের মধ্যবর্তী দেশ উল্লেখ করে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় রপ্তানিযোগ্য পণ্য বিশেষ করে তৈরীপোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, চামড়া ও চামড়াজাত, পাট ও পাটজাত, ঔষধ ইত্যাদি ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্টের আওতায় পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে রপ্তানির সদ্ব্যবহার করতে পারে বলে মন্তব্য করেন।
চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন-২০১৭ সালে বাংলাদেশ কসোভোকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদানের পর থেকে উভয়দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সূচনা হয় যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যবসা-বাণিজ্য বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানি বর্তমান প্রায় ১১ মিলিয়ন ডলার যা বৃদ্ধি করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। কসোভোর টেলিকমিউনিকেশন খাতে বাংলাদেশ সহায়তা করতে পারে। প্রায় ২ মিলিয়ন অধিবাসীর দেশ হলেও কসোভোর সিংহভাগ জনসংখ্যা বয়সে তরুণ। বাংলাদেশের সাথে তাই দক্ষ জনশক্তিতে সৃষ্টিতে একসাথে কাজ করতে পারে। উভয় সরকারের সাথে ইতোমধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়েছে। তবে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিতে আরো কিছু চুক্তি হওয়া প্রয়োজন। এছাড়া বেসরকারি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধিতে কসোভো চেম্বার অব কমার্স এর সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব করেন চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম। সভাশেষে রাষ্ট্রদূত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের পারমানেন্ট এক্সিবিশন হল পরিদর্শন করেন।