নিজস্ব প্রতিবেদক: মসজিদ পবিত্র ও উত্তম স্থান। যত বেশি মসজিদ নির্মিত হবে তত বেশি মুসল্লী তৈরি হবে। মানুষ যত বেশি নামাজের দিকে ধাবিত হবে সমাজ তত বেশি অপরাধমুক্ত হবে। নামাজ মানুষকে সকল ধরণের গর্হিত কাজ থেকে দূরে রাখে। মুসল্লিবিহীন মসজিদ কেয়ামতের লক্ষণ উল্লেখ করে তিনি মসজিদকে আবাদ রাখতে সকলের প্রতি অনুরোধ জানান। উপদেষ্টা আজ হাটহাজারী, রাউজান ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় ১ টি মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও ২ টি মসজিদ উদ্বোধন করেন।

আজ শুক্রবার (০৪ জুলাই) রাংগুনিয়া উপজেলার নবনির্মিত মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ফলক উন্মোচন করে উদ্বোধন ও মুনাজাত শেষে মসজিদের কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এসব কথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে এবং গণপূর্ত অধিপ্তরের বাস্তবায়নে ৪৩ শতক জমির উপর ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই মসজিদে একসাথে ১২০০ মানুষ নামাজ আদায় করতে পারবেন। ১৩টি গাড়ি একসাথে পার্কিং করে রাখার সুবিধা রয়েছে। মাল্টিপারপাস ওয়ার্ক এখানে হবে। কোন মানুষ মারা গেলে এখানে আধুনিক মানের গোসলের ব্যবস্থা আছে। অক্ষম মানুষের জন্য আলাদা নামাজের ব্যবস্থা আছে। হেফজখানা আছে। কিচেন ও ডাইনিং ব্যবস্থা রয়েছে। দেড় থেকে দু’শত মানুষের সেমিনার করার জন্য এসি কনফারেন্স কক্ষ ব্যবস্থা, ইসলামিক রিসাচ সেন্টার, হজ্ব বুকিং ব্যবস্থা, লাইব্রেরি ব্যবস্থা, মেহমান খানায় বিশিষ্টজনদের থাকার ব্যবস্থাসহ নানা সুবিধা রয়েছে এই মডেল মসজিদে।

ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, মডেল মসজিদকে কেন্দ্র করে বিশাল কর্মযজ্ঞ আবর্তিত হবে। ধর্মীয় মূল্যবোধ, ইসলামি সংস্কৃতির বিকাশ ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মডেল মসজিদ অনন্য ভূমিকা রাখবে। এই মসজিদ থেকেই সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যের বার্তা ছড়িয়ে পড়বে। তিনি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষায় সকলকে সোচ্চার হওয়ার অনুরোধ করেন।

ড. খালিদ বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যপূর্ণ দেশ। এদেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সকল ধর্মের মানুষের অবদান রয়েছে। তিনি বৈষম্যহীন দেশ গড়ে তুলতে দুর্নীতির মানসিকতা পরিহারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।’

উপদেষ্টা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দেশের অনেক জায়গায় মডেল মসজিদ উপযুক্ত স্থানে হয়নি। এই মসজিদটি এই জায়গায় হয়েছে ব্যক্তিগতভাবে আমি খুশি হতে পারিনি। এটা উপজেলার কাছাকাছি হওয়া উচিত ছিল।

উপস্থিত ছিলেন মডেল মসজিদ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও গণপূর্ত অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. শহিদুল আলম, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মুহাম্মদ আবদুল আউয়াল হাওলাদার, ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মহাপরিচালক আবদুল ছালাম খান, উপ-প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফেরদৌস-উজ-জমান, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক সরকার সরোয়ার আলম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. কামরুল ইসলাম, মসজিদের ভূমিদাতা ও চট্টগ্রাম উত্তরজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক ইউনুছ চৌধুরী, ঠিকাদার ফরিদুজ্জামান মিশু, রাঙ্গুনিয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সুপারভাইজার মো. আবু তাহের, মডেল মসজিদ এর পেশ ইমাম মাওলানা মো. আলমগীর প্রমুখ।

এতে বিভিন্ন স্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক: মসজিদ পবিত্র ও উত্তম স্থান। যত বেশি মসজিদ নির্মিত হবে তত বেশি মুসল্লী তৈরি হবে। মানুষ যত বেশি নামাজের দিকে ধাবিত হবে সমাজ তত বেশি অপরাধমুক্ত হবে। নামাজ মানুষকে সকল ধরণের গর্হিত কাজ থেকে দূরে রাখে। মুসল্লিবিহীন মসজিদ কেয়ামতের লক্ষণ উল্লেখ করে তিনি মসজিদকে আবাদ রাখতে সকলের প্রতি অনুরোধ জানান। উপদেষ্টা আজ হাটহাজারী, রাউজান ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় ১ টি মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও ২ টি মসজিদ উদ্বোধন করেন।

আজ শুক্রবার (০৪ জুলাই) রাংগুনিয়া উপজেলার নবনির্মিত মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ফলক উন্মোচন করে উদ্বোধন ও মুনাজাত শেষে মসজিদের কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এসব কথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে এবং গণপূর্ত অধিপ্তরের বাস্তবায়নে ৪৩ শতক জমির উপর ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই মসজিদে একসাথে ১২০০ মানুষ নামাজ আদায় করতে পারবেন। ১৩টি গাড়ি একসাথে পার্কিং করে রাখার সুবিধা রয়েছে। মাল্টিপারপাস ওয়ার্ক এখানে হবে। কোন মানুষ মারা গেলে এখানে আধুনিক মানের গোসলের ব্যবস্থা আছে। অক্ষম মানুষের জন্য আলাদা নামাজের ব্যবস্থা আছে। হেফজখানা আছে। কিচেন ও ডাইনিং ব্যবস্থা রয়েছে। দেড় থেকে দু’শত মানুষের সেমিনার করার জন্য এসি কনফারেন্স কক্ষ ব্যবস্থা, ইসলামিক রিসাচ সেন্টার, হজ্ব বুকিং ব্যবস্থা, লাইব্রেরি ব্যবস্থা, মেহমান খানায় বিশিষ্টজনদের থাকার ব্যবস্থাসহ নানা সুবিধা রয়েছে এই মডেল মসজিদে।

ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, মডেল মসজিদকে কেন্দ্র করে বিশাল কর্মযজ্ঞ আবর্তিত হবে। ধর্মীয় মূল্যবোধ, ইসলামি সংস্কৃতির বিকাশ ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মডেল মসজিদ অনন্য ভূমিকা রাখবে। এই মসজিদ থেকেই সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যের বার্তা ছড়িয়ে পড়বে। তিনি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষায় সকলকে সোচ্চার হওয়ার অনুরোধ করেন।

ড. খালিদ বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যপূর্ণ দেশ। এদেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সকল ধর্মের মানুষের অবদান রয়েছে। তিনি বৈষম্যহীন দেশ গড়ে তুলতে দুর্নীতির মানসিকতা পরিহারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।’

উপদেষ্টা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দেশের অনেক জায়গায় মডেল মসজিদ উপযুক্ত স্থানে হয়নি। এই মসজিদটি এই জায়গায় হয়েছে ব্যক্তিগতভাবে আমি খুশি হতে পারিনি। এটা উপজেলার কাছাকাছি হওয়া উচিত ছিল।

উপস্থিত ছিলেন মডেল মসজিদ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও গণপূর্ত অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. শহিদুল আলম, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মুহাম্মদ আবদুল আউয়াল হাওলাদার, ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মহাপরিচালক আবদুল ছালাম খান, উপ-প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফেরদৌস-উজ-জমান, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক সরকার সরোয়ার আলম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. কামরুল ইসলাম, মসজিদের ভূমিদাতা ও চট্টগ্রাম উত্তরজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক ইউনুছ চৌধুরী, ঠিকাদার ফরিদুজ্জামান মিশু, রাঙ্গুনিয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সুপারভাইজার মো. আবু তাহের, মডেল মসজিদ এর পেশ ইমাম মাওলানা মো. আলমগীর প্রমুখ।

এতে বিভিন্ন স্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।