ঢাকা ব্যুরো: কৃষিতে এখন সরকারের মূল লক্ষ্য হলো কৃষিকে বাণিজ্যিক ও আধুনিকয়ান করা। সেজন্য, কৃষির রূপান্তরে সরকার কাজ করছে। যান্ত্রিকীকরণে বিশাল ভর্তুকি দেয়া হচ্ছে। এছাড়া, এগ্রো- প্রসেসিং, ফসলের উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহনশীল কৃষিতে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। ফলে, সনাতন কৃষি আধুনিক কৃষিতে রূপান্তরিত হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বিকালে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে ‘ কৃষির রূপান্তর’ শীর্ষক সেশনে কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কৃষিবান্ধব উদ্যোগের ফলে বিগত ১৩ বছরে দেশের কৃষিতে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জিত হয়েছে। যে দেশটি একসময় খাদ্য ঘাটতির দেশ হিসাবে বিশ্বে পরিচিত ছিল, তা আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। করোনা, যুদ্ধসহ বর্তমান কঠিন বৈশ্বিক পরিস্থিতিতেও দেশে খাদ্য সংকট দেখা দেয় নি।
দেশে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তায় আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই করতে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। পতিত জমিকে চাষের আওতায় আনা, খরা, লবণাক্ততাসহ বিভিন্ন প্রতিকূল এলাকায় ফসলের চাষ, শস্য নিবিড়তা বৃদ্ধি, বেশি উৎপাদনশীল জাতের উদ্ভাবন ও চাষ, ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহনশীল কৃষির জন্য কাজ করছি।
সেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নেদারল্যান্ডসের ওজেনিনজেন ইউনিভার্সটি অ্যান্ড রিসার্চের প্রেসিডেন্ট লুইসি ফ্রেসকো।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন তালুকদার। এসময় ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত অ্যান ভ্যান লিউভেন, এফএওর বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট সিম্পসন, বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র রুরাল ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট ক্রিশ্চিয়ান বার্জার উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা ব্যুরো: কৃষিতে এখন সরকারের মূল লক্ষ্য হলো কৃষিকে বাণিজ্যিক ও আধুনিকয়ান করা। সেজন্য, কৃষির রূপান্তরে সরকার কাজ করছে। যান্ত্রিকীকরণে বিশাল ভর্তুকি দেয়া হচ্ছে। এছাড়া, এগ্রো- প্রসেসিং, ফসলের উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহনশীল কৃষিতে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। ফলে, সনাতন কৃষি আধুনিক কৃষিতে রূপান্তরিত হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বিকালে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে ‘ কৃষির রূপান্তর’ শীর্ষক সেশনে কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কৃষিবান্ধব উদ্যোগের ফলে বিগত ১৩ বছরে দেশের কৃষিতে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জিত হয়েছে। যে দেশটি একসময় খাদ্য ঘাটতির দেশ হিসাবে বিশ্বে পরিচিত ছিল, তা আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। করোনা, যুদ্ধসহ বর্তমান কঠিন বৈশ্বিক পরিস্থিতিতেও দেশে খাদ্য সংকট দেখা দেয় নি।
দেশে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তায় আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই করতে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। পতিত জমিকে চাষের আওতায় আনা, খরা, লবণাক্ততাসহ বিভিন্ন প্রতিকূল এলাকায় ফসলের চাষ, শস্য নিবিড়তা বৃদ্ধি, বেশি উৎপাদনশীল জাতের উদ্ভাবন ও চাষ, ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহনশীল কৃষির জন্য কাজ করছি।
সেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নেদারল্যান্ডসের ওজেনিনজেন ইউনিভার্সটি অ্যান্ড রিসার্চের প্রেসিডেন্ট লুইসি ফ্রেসকো।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন তালুকদার। এসময় ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত অ্যান ভ্যান লিউভেন, এফএওর বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট সিম্পসন, বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র রুরাল ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট ক্রিশ্চিয়ান বার্জার উপস্থিত ছিলেন।